গবেষণা একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারে। অর্থনৈতিক ও শিল্প কাঠামো, বিজ্ঞান, ব্যাবসায়িক বা অন্যান্য গবেষণার স্তরকে প্রভাবিত করে। সরকার গবেষণা ও উন্নয়নের জন্য প্রণোদনা হিসেবে ক্রমবর্ধমানসংখ্যক বিশেষ আর্থিক সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে। মূলত গবেষণা ও উন্নয়ন এবং উদ্ভাবনকে উৎপাদনশীলতার চাবিকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
দেশের সার্বিক উন্নয়নে গবেষণার কোনো বিকল্প নেই। গবেষণা ছাড়া উন্নয়নকে টেকসই করা কঠিন হয়ে পড়ে।
উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি, অর্থনৈতিক কর্মক্ষমতা এবং সামাজিক অর্জনে গবেষণা ও উন্নয়নের অবদান থাকায় সরকার গবেষণাকে উৎসাহিত করে যাচ্ছে। গবেষণার জন্য সরকার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ফেলোশিপ এবং প্রধানমন্ত্রী ফেলোশিপ দিচ্ছে। কিন্তু এগুলো কতটুকু কার্যকর, তা ভেবে দেখার সময় এসেছে। কারণ এগুলোতে বেশির ভাগই সরকারি আমলারা যাচ্ছেন। অন্যদের সুযোগ রয়েছে, কিন্তু সেই সুযোগ সীমিত। সরকার গবেষণার জন্য প্রচুর টাকা খরচ করছে। কিন্তু দেশের উন্নয়নের জন্য কাজে আসছে কি না সেটা খতিয়ে দেখা দরকার।