ছয় বছর আগে চট্টগ্রামে স্ত্রী মাহমুদা খানম খুন হলে তৎকালীন পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তার কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। তাঁর এই কান্না সহকর্মীসহ অন্যদেরও আবেগাপ্লুত করেছিল।
শুরুতে মাহমুদা খুনে জঙ্গিরা জড়িত—এমন সন্দেহ সামনে রেখে তদন্ত শুরু হয়। কিন্তু ঘটনার সপ্তাহ তিনেকের মধ্যেই সন্দেহভাজন হিসেবে বাবুলের নাম আলোচনায় আসে।
একপর্যায়ে গভীর রাতে ঢাকার গোয়েন্দা কার্যালয়ে বাবুলকে ডেকে নিয়ে প্রায় ১৫ ঘণ্টা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। বাবুল পুলিশের চাকরি থেকে ইস্তফা দেন। তখন জোর আলোচনা শুরু হয়, বাবুলই কি এই খুনে জড়িত?