কেঁচো সার ব্যবহারে ফলন বাড়ে ২৫ ভাগ

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:১০

সরকারি সহায়তা পেলে দেশের কৃষিতে বিপ্লব ঘটাতে পারে ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার। এই সার ব্যবহারে ফসলের উৎপাদন বাড়ে ২০ থেকে ২৫ শতাংশ। এই সার উৎপাদনে সরকারি ভর্তুকি পাওয়া গেলে সার ও ফসলের উৎপাদন বাড়বে। কমবে দাম। কেমিক্যাল সারের আমদানি নির্ভরতা কমবে। চাপ কমবে ডলারে। কৃষি মন্ত্রণালয়, ও উদ্যোক্তাদের  সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।     


উদ্ভিদ ও প্রাণিজ বিভিন্ন প্রকার জৈববস্তুকে কিছু বিশেষ প্রজাতির কেঁচোর সাহায্যে কম সময়ে জমিতে প্রয়োগের উপযোগী উন্নতমানের জৈবসারে রূপান্তর করাকে ভার্মি কম্পোস্ট বা কেঁচো সার বলে। দেশের বিভিন্ন গবেষণা কেন্দ্রে ও কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভার্মি কম্পোস্ট বিষয়ে গবেষণা চলছে বলে জানা গেছে। উন্নত মানের ভার্মি কম্পোস্ট তৈরি করতে কেঁচোর দুটি প্রজাতি ইউড্রিলাস ইউজেনি ও আইসেনিয়া ফিটিডা-কে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হয়। পশ্চিমা দেশগুলোতে ইউড্রিলাস ফিটিডার ব্যবহার বেশি। ইউড্রিলাস ইউজেনি কেঁচোর সহনশীলতা বেশি। বিভিন্ন জৈব কীটনাশক যেমন- নিম খোল, মহুয়া খোল, গ্লাইরিসিডিয়া, ইউপাটোরিয়ামের প্রতি অনেক বেশি সহনশীলতা দেখায়। বিভিন্ন ধরনের মাটির সঙ্গে কেঁচোর বৈশিষ্ট্য পরিবর্তন হয় বলে স্থানীয় মাটিতে কেঁচোর সাহায্যেই জৈবসার তৈরি একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। বাইরে থেকে কেঁচো নিয়ে আসার কোনও প্রয়োজন নেই। বড় গর্ত, ট্যাংক বা কংক্রিটের বৃত্তাকার পাত্র-রিং অথবা যে কোনও বড় পাত্রে কেঁচোর প্রজনন ঘটিয়ে কেঁচো সার উৎপাদন করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us