বিজেপির নবান্ন অভিযান, রণক্ষেত্র কলকাতা ও হাওড়া

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৯:২৭

পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সচিবালয় নবান্ন ঘেরাও কর্মসূচি ঘিরে আজ মঙ্গলবার বিজেপির নেতা-কর্মীদের সঙ্গে কলকাতা ও হাওড়ায় পুলিশের ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। পথে পথে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান বিজেপির নেতা-কর্মীরা। রাজ্য বিজেপির নেতা শুভেন্দু অধিকারীসহ চার নেতাকে আটক করে পুলিশ।  


পশ্চিমবঙ্গে শাসকদলের ‘দুর্নীতির প্রতিবাদ’-এ এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতার পদত্যাগের দাবিতে আজ রাজ্য সচিবালয় নবান্ন অভিযানের ডাক দেয় বিজেপি। নবান্ন কলকাতার পাশের জেলা হাওড়ায়। মিছিল শুরু হয় কলকাতা থেকে। হাওড়ামুখী বিভিন্ন সড়ক বন্ধ করে দেয় পুলিশ। এতে কলকাতার বিভিন্ন এলাকা এবং হাওড়া কার্যত পুলিশ-বিজেপি সমর্থকদের খণ্ডযুদ্ধের রূপ নেয়। বহু এলাকা কার্যত অচল হয়ে পড়ে।


লোহার ব্যারিকেড ভাঙার চেষ্টা করলে সাঁতরাগাছি, হাওড়া ময়দান, হাওড়া ব্রিজ, লালবাজার ও কলেজ স্ট্রিট এলাকায় বিজেপির কর্মীদের সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ বাধে। জলকামান দিয়ে মিছিল ছত্রভঙ্গ করতে চাইলেও বিজেপির কর্মীরা জলকামানকে উপেক্ষা করে নবান্নের দিকে এগোনোর চেষ্টা করেন। বিজেপির কর্মীরা কলকাতার মহাত্মা গান্ধী রোডে পুলিশের একটি গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেন।


বিজেপি আগেই জানিয়ে দেয়, কলকাতা শহরের তিন দিক থেকে তিনটি বিশাল মিছিল নবান্নর দিকে এগোবে। দিলীপ ঘোষ নেতৃত্ব দেন কলেজ স্ট্রিট থেকে শুরু হওয়া নবান্ন অভিযানের মিছিলের। সাঁতরাগাছি বাসস্ট্যান্ড থেকে শুরু হওয়া মিছিলের নেতৃত্ব দেন সৌমিত্র খান আর হাওড়া ময়দান থেকে শুরু হওয়া মিছিলের নেতৃত্ব দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। বিজেপি ওই তিন স্থান থেকে মিছিল নিয়ে বের হলেও পুলিশ তিনটি মিছিল সড়কেই লোহার ব্যারিকেড দিয়ে আটকে দেয়। তবে মিছিল শুরুর আগে শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায়সহ কয়েকজন নেতা মিছিল নিয়ে সাঁতরাগাছির দিকে যাওয়ার সময় পুলিশ শুভেন্দু অধিকারী, লকেট চট্টোপাধ্যায় ও রাহুল সিনহাকে আটক করে নিয়ে যায় লালবাজারের পুলিশ সদর দপ্তরে। ফলে এই মিছিলের নেতৃত্ব দেন সংসদ সদস্য সৌমিত্র খান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us