You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পিত্তথলির পাথর থেকে বাঁচতে যা করবেন

লিভারের একেবারেই নিচে যুক্ত থাকে নাশপতি আকৃতির মতো একটি থলে, যেটিকে বলা হয় পিত্তথলি। নাম শুনেই বোঝা যাচ্ছে, লিভারে যে পিত্ত তৈরি হয় সেটি এসে এই পিত্তথলিতে জমা হয়। মানুষ যখন খাবার খায়, বিশেষ করে চর্বিজাতীয় খাবার খেলে ক্ষুদ্রান্ত্র থেকে কোলেসিস্টোরাইলিন নামের এক ধরনের হরমোন নিঃসৃত হয়ে পিত্তথলিতে পৌঁছে পিত্তরস নিঃসরণে উদ্দীপিত করে। তখন পিত্তথলি সংকুচিত হয়ে জমানো রস বের করে দেয়। পরে এই রস পিত্তনালি হয়ে ক্ষুদ্রান্ত্রে পৌঁছে, ক্ষুদ্রান্ত্রে জমানো খাবার পরিপাকে সহযোগিতা করে।

পিত্ত পাথরি রোগ

পিত্তথলিতে পাথর জমা হওয়াকে পিত্ত পাথরি বা পিত্ত পাথর বলে। ৩০-এর ওপরে বয়স এমন প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ১৫ জনের পিত্তথলিতে পাথর থাকে। এই ১৫ জনের মধ্য থেকে দু-তিনজনের পিত্তথলিতে পাথর থাকার কারণে উপসর্গ দেখা যায়। এর থেকে প্রমাণিত হয়, পিত্তথলিতে পাথর থাকা সত্ত্বেও বেশির ভাগ রোগীর ক্ষেত্রেই কোনো উপসর্গ থাকে না।

উপসর্গ

সাধারণত চর্বিযুক্ত বা তৈলাক্ত খাবার খাওয়ার পরে পেটের উপরিভাগের ডান দিকে অথবা পেটের শুধু উপরিভাগে ব্যথা অনুভূত হয়। কখনো কখনো এই ব্যথা ডান কাঁধের দিকে বা পেছনের দিকে অনুভূত হতে পারে। ব্যথা সাধারণত ১৫ মিনিট থেকে ঘণ্টাখানেক স্থায়ী হতে পারে। অনেক সময় ব্যথার পাশাপাশি বমি বা বমি বমি ভাব, খাবার হজমের সমস্যাও দেখা দিতে পারে।

কারণ

পিত্তে পাথর হওয়ার প্রক্রিয়াটি বিভিন্নজন বিভিন্নভাবে তুলে ধরেছেন। তবে সর্বজনস্বীকৃত প্রতিক্রিয়াগুলো হলো :

♦ পিত্তরসের মধ্যে কোনো কারণে পিত্ত লবণের মাত্রা কমে গেলে

♦ পিত্তরসের মধ্যে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে গেলে

♦ পিত্তথলি পূর্ণমাত্রায় সংকুচিত হতে ব্যর্থ হলে

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন