প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মনরোর বায়োপিক

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১১:১৭

রূপ ও রহস্যে মোড়া মেরিলিন মনরো আজও দর্শকদের মনে জ্বলজ্বলে। ৮ সেপ্টেম্বর ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হলো মনরোর জীবননির্ভর সিনেমা ‘ব্লন্ড’। মনরো হয়ে পর্দায় এসে প্রশংসিত হয়েছেন কিউবান অভিনেত্রী আনা দে আরমাস। মনরোর জীবনের মর্মান্তিক চিত্রায়ন নিয়ে সমালোচকেরা নানা মতামত জানাচ্ছেন। তবে সবাই প্রশংসা করছেন আনা দে আরমাসের অভিনয়ের। তাঁর অভিনয় দেখে দর্শকদের হাততালি চলেছিল টানা ১৪ মিনিট। আর তাতে অভিভূত আনা চোখের পানি আটকে রাখতে পারেননি।


পঞ্চাশ থেকে ষাটের দশক। আমেরিকার স্পন্দন ছিলেন মনরো। অভিনয়, গান, মডেলিংয়ে তাঁর উপস্থিতি মানুষের হৃদয়ে আবেগ বইয়ে দিত। কেবল সৌন্দর্যের প্রতিমূর্তি নন, আবেদনময়ী মনরো ছিলেন যৌনতার প্রতীকও। সেই নারীর জীবনেও এত অন্ধকার? বড় পর্দায় যেন সেদিকে তাকানো যাচ্ছে না! তবু সে তো প্রদীপের নিচের অন্ধকারের মতোই বাস্তব। মনরোর শৈশবজুড়ে ট্রমা, যৌন হেনস্তা, পাশাপাশি বাড়তে থাকা প্রত্যাশা, স্বপ্ন—সব মিলিয়ে গায়ে কাঁটা দেওয়া যাত্রাপথে প্রয়াত হলিউড অভিনেত্রীর জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত হতে বাধ্য হন দর্শক। এরই সঙ্গে বাড়তে থাকে অস্বস্তি, যা শৈল্পিকভাবে বিকশিত হলেও নায়িকার এমন অনেক দিকই ফুটে উঠেছে ‘ব্লন্ড’ সিনেমায়, যা ভক্তরা দেখতে চান না আজও।


অভিনেত্রী আরমাস ভেনিসে সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিত্রগ্রহণের সময় মেরিলিনের উপস্থিতি অনুভব করতে পেরেছি। যে বাড়িগুলোতে সত্যিই বেড়ে উঠেছিলেন মনরো, মারা গিয়েছিলেন যেখানে, সেসব বাড়িতেই শুটিং হয়েছে। যেন স্বপ্ন দেখছিলাম।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us