বিটুমিনে পলিথিন মেশালে কমবে দূষণ

যুগান্তর প্রকাশিত: ১১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:২০

সড়ক কার্পেটিংয়ে বিটুমিনের সঙ্গে ৫-১০ শতাংশ পলিথিন মেশানো হলে কমবে পরিবেশ দূষণ। এতে প্রতি কিলোমিটার সড়ক কার্পেটিংয়ে ২ লাখ ৭৫ হাজার টাকা সাশ্রয় হবে। একই সঙ্গে সড়কের স্থায়িত্ব বাড়বে দ্বিগুণ। চট্টগ্রাম নগরীর ৮৭ লাখ মানুষ প্রতিদিন ৩০০ টন বর্জ্য সৃষ্টি করে, যার মধ্যে ২৪৯ টন প্লাস্টিক বর্জ্য। এসব বর্জ্যরে ৫৬ শতাংশ (১৪০ টন) রিসাইক্লিংয়ের জন্য সংগ্রহ না করায় নগরীর খাল-নালার মাধ্যমে পরিবেশ ও প্রতিবেশের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে। এতে নগরী হয়ে উঠছে বসবাসের অযোগ্য।


চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) এক গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সোলতান আহমদ হলে শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হয়। এই গবেষণায় সার্বিক সহযোগিতা করে বাংলাদেশ পরিবেশ ফোরাম।


চুয়েট ছাত্র প্রকৌশলী পিয়াল বড়ুয়া, প্রকৌশলী আল আমিন ও প্রফেসর ড. স্বপন কুমার পালিতের তত্ত্বাবধানে এক বছর ধরে নগরীর বাকলিয়া, চান্দগাঁও, মুরাদপুর, চকবাজার, খাতুনগঞ্জ, আগ্রাবাদ সিইপিজেডসহ ১৫ ওয়ার্ডে এই গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করা হয়।


গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, যত্রতত্র প্লাস্টিক ছুড়ে ফেলা, পর্যাপ্ত ডাস্টবিন না থাকা, প্রয়োজনীয় আইনি পদক্ষেপ গ্রহণের অভাব, প্লাস্টিক পোড়ানো, প্লাস্টিক দূষণের কারণ সম্পর্কে অজ্ঞতা, অপচনশীলতা ও জনসংখ্যা বৃদ্ধির কারণে প্লাস্টিক বর্জ্যে দূষণ দিনদিন বাড়ছে। এ কারণে খাবার, পানিপান, নিশ্বাসের সঙ্গে মাইক্রো প্লাস্টিক আমাদের দেহে প্রবেশ করছে। প্লাস্টিক-পলিথিনের সঙ্গে থাকা কেমিক্যাল এডিটিবস মানুষের শরীরে ঢুকে ক্যানসার, বন্ধ্যত্ব এবং অটিজমের মতো রোগ সৃষ্টি করছে।


এতে আরও জানানো হয়, ৪৬ শতাংশ মানুষ কখনও প্লাস্টিকের পুনর্ব্যবহার করে না। এছাড়া ৩০ শতাংশ মানুষ প্লাস্টিক পলিথিনের পুনর্ব্যবহার করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us