দিনাজপুর হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ২০০ কোটি টাকার রূপালী ব্যাংকের কর্পোরেট ঋণের সুদের হার ছিল ৯ শতাংশ সরল। কিন্তু ব্যাংক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে যে চুক্তি হয়েছে সেখানে সরল কথাটি বাদ দিয়ে চুক্তি হয়। ফলে ৪০৪ জন ঋণগ্রহীতা সরল হিসেবে সুদের কথা জানলেও তাদের কাছ থেকে আদায় করা হচ্ছে চক্রবৃদ্ধি হারে।
শুধু তাই নয়, করোনাকালে বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলার অনুযায়ী কিস্তি আদায় বন্ধ এবং পরবর্তী সময়ে সেই কিস্তি অতিরিক্ত মাসে দেওয়ার নিয়ম হলেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সেই সুযোগটি দেওয়া হয়নি।