You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মিয়ানমারের ওপর কেন নজর রাখা জরুরি?

বাংলাদেশ সীমান্তে মিয়ানমারের সাম্প্রতিক তৎপরতাকে দেখে যে কারোরই মনে হতে পারে বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের ‘যুদ্ধ’ সময়ের ব্যাপার মাত্র।  অনেকেই বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের সামরিক সক্ষমতার তুলনাসহ নানা ধরনের সূচকও প্রকাশ করছেন। সাধারণত দুটি দেশের মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হলে এ ধরনের আলোচনা সামনে আসে। অবশ্য দুই দেশের সামরিক বাহিনীর সদস্যদের সংখ্যা বা তাদের কী পরিমাণ সাজোয়া যান, অস্ত্র ইত্যাদি আছে তার পরিসংখ্যানের ওপর যুদ্ধের জয়-পরাজয় নির্ভর করে না। চলমান ইউক্রেন রাশিয়া যুদ্ধ তার প্রমাণ। বিশাল সামরিক শক্তির অধিকারী রাশিয়াকে ইউক্রেনের যোদ্ধারা নাকানি চুবানি খাওয়াচ্ছে। ইউক্রেনীয় সেনাদের চেয়ে রাশিয়ার সেনাদের উন্নত প্রশিক্ষণ অস্ত্র থাকা সত্ত্বেও রাশিয়ার সেনাদের লড়তে নাকের জল চোখের জল এক হয়ে যাচ্ছে।

বাংলাদেশের ভেতরে মিয়ানমারের গোলা ও গুলি ছোড়ার ঘটনা কোনও কোনও গণমাধ্যমে উসকানি বলে প্রচার করা হচ্ছে। কিন্তু আমার কাছে সবদিক বিবেচনা করে মিয়ানমার কর্তৃক উপর্যুক্ত ঘটনাগুলো দুর্ঘটনাক্রমে ঘটেছে বলে মনে হয়েছে। কারণ এই বিষয়টি পরিষ্কার যে মিয়ানমার সৈনাবাহিনী রাখাইন অঞ্চলে আরাকান আর্মির সঙ্গে যে যুদ্ধে লড়ছে তার পরিপ্রেক্ষিতে ওই গুলি ও গোলা ছোঁড়া হয়েছে। শান্তিকালীন সময়ে ওই ধরনের ঘটনা ঘটলে তা উসকানি হিসেবে বিবেচনা করা যেত। আর মিয়ানমার অভ্যন্তরীণ সংকটে এতটা জর্জরিত যে তাদের পক্ষে বাংলাদেশকে উসকানি দিয়ে যুদ্ধে নামানোর মতো পরিস্থিতিতে তারা এই মূহূর্তে নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন