দুঃসময়ে মানুষ চিনেছেন কোহলিও

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৪:১৮

ত্যিই কি কেউ তাঁর ভালো চায়? নিজেকেই নিজে ক্রমাগত এমন প্রশ্ন করে গেছেন বিরাট কোহলি। উত্তর খুঁজতে গিয়ে দু-একজন ছাড়া পাননি আর কাউকেই।


জীবনে দুঃসময় না এলে যে সেটি কিছুতেই জানা হতো না ভারতীয় দলের সাবেক এই অধিনায়কের। আকাশচুম্বী প্রত্যাশার চাপ কাঁধে নিয়ে ব্যাটিং করার অভ্যস্ততায় এই বোধই তো তাঁর মধ্যে জন্ম নিতে পারেনি। খ্যাতির ঝলমলে আলোয় প্রতিনিয়ত আলোকিত হয়ে থেকেছেন। তাঁকে নিয়ে গোটা পৃথিবীর হৈহৈ-রৈরৈয়ের মধ্যে কখনো মাথায়ও আসেনি যে বড্ড বাজে সময়ের অন্ধকারও জীবনে আসবে।


তাতে ডুবে যেতে যেতে এবং বিলীন হতে হতে নিজেকে ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে তেমন কাউকেই পাশে পাননি কোহলি। একা একা ছন্দ খুঁজে পেতে মরিয়া চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। তবু যখন কিছুতেই কিছু হচ্ছে না, তখন ক্রিকেটের সঙ্গেও সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেন মাসখানেকের জন্য। গত ১০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো ব্যাট না ছুঁয়েই পার করে দেন জীবনের একটি মাস। ক্রিকেট থেকে দূরে থাকার এই সময়টি তাঁকে কতটা ঝরঝরে করে তুলেছে, এর সগৌরব ঘোষণা তো এবারের এশিয়া কাপে তাঁর পারফরম্যান্সই দিয়ে দিচ্ছে।


আসরে পাকিস্তানের বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ৩৪ বলে ৩৫ রানের ইনিংসে স্বরূপে ফেরার বার্তা দিয়েছিলেন। হংকংয়ের বিপক্ষে ৪৪ বলে ৫৯ রানের হার না মানা ইনিংসে দলকে পার করে নেন ১৯০। পাকিস্তানের সঙ্গে সুপার ফোরের লড়াইয়েও শেষ ওভারে রান আউট হওয়ার আগে ৪৪ বলে খেলেন ৬০ রানের ইনিংস। যদিও দিনের শেষে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াইয়ের ভাগ্য নির্মাতা হিসেবে পাকিস্তানের মোহাম্মদ নওয়াজকেই চিহ্নিত করেছেন কোহলি, ‘ওকে ওপরে তুলে যে জুয়াটা খেলেছিল পাকিস্তান, সেটি কাজে লেগে গেছে। দ্রুত ৪২ রান (২০ বলে) করে সে ম্যাচটি বের করে নিয়ে গেছে। সে ১০-১৫ রানে আউট হয়ে গেলেও ম্যাচটি আমাদের হাতে থাকত। ’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us