You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিশ্ববাজারে টানা পাঁচ মাস খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে

বিশ্ববাজারে রপ্তানিযোগ্য খাদ্যপণ্যের দাম পাঁচ মাস ধরে কমেছে। ফলে সারা বিশ্বে জীবনযাত্রার ব্যয় কিছুটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। জাতিসংঘের খাদ্যমূল্য সূচকে এই তথ্যের উল্লেখ করা হয়েছে। খবর বিবিসির।

রাশিয়া ও ইউক্রেন হচ্ছে সূর্যমুখী তেল, ভুট্টা ও গমসহ ফসলের প্রধান রপ্তানিকারক দেশ। কিন্তু গত ফেব্রুয়ারি মাসে এই দুই দেশের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে ইউক্রেনের বন্দরগুলো থেকে পণ্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। এর পরের দুই মাসে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম অনেক বেড়ে যায়।

যুদ্ধের উত্তেজনা কিছুটা কমায় গত কয়েক মাসে আবার খাদ্যমূল্যও ধীরে ধীরে কমেছে। সদ্য সমাপ্ত আগস্ট মাসে জাতিসংঘ খাদ্যমূল্য সূচকটি কমে ১৩৮ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এখন বৈশ্বিক খাদ্যপণ্যের দাম ইউক্রেন–রাশিয়া যুদ্ধ শুরুর আগের চেয়ে কম।

জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা (এফএও) বলেছে, গত জুলাইয়ে জাতিসংঘের তত্ত্বাবধানে একটি ত্রিপক্ষীয় চুক্তির মাধ্যমে ইউক্রেনের বন্দরগুলো থেকে পুনরায় পণ্য রপ্তানি শুরু হয়। এতে আন্তর্জাতিক বাজারে খাদ্যশস্য ও ভোজ্যতেলের সরবরাহ বাড়ে। ফলে এই দুই পণ্যের দাম কমছে।

এফএওর অর্থনীতিবিদ এরিন কোলিয়ার জানান, একাধিক কারণে খাদ্যপণ্যের দাম কমেছে। বর্তমানে সরবরাহসংকট কমেছে। চলতি মৌসুমে গমের ফলন কিছুটা ভালো হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষ করে কানাডা, যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ায় গমের ফলন ভালো হয়েছে। পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা শিথিল হওয়ায় চিনি ও তেলের দাম কমেছে।

চাহিদা কমায় বিশ্ববাজারে মাংস ও দুগ্ধজাতীয় পণ্যের দামও কমেছে। এ ছাড়া ইন্দোনেশিয়া পাম তেলের ওপর রপ্তানি কর সাময়িকভাবে কমিয়েছে। ফলে ভোজ্যতেলের বিকল্প হিসেবে পামতেলের ব্যবহার বাড়ছে। অন্যদিকে, বাড়তি দামের কারণে ভোক্তারাও তুলনামূলক সস্তা পণ্য কিনছেন। সব মিলিয়ে খাদ্যপণ্যের দাম আরও কমবে বলে আশা এরিন কোলিয়ার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন