ওটিটি সঙ্কুচিত করছে সিনেমা হলের বাজার, এমন কথাই বলা হচ্ছিল আগে; এখন বাংলাদেশে দর্শকদের প্রেক্ষাগৃহমুখী হওয়া দেখে তার কৃতিত্বও দাবি করছেন ওটিটি সংশ্লিষ্টরা।
তারা বলছেন, মহামারীর মধ্যে মানুষ বিনোদনের নতুন এই দুনিয়ায় অভ্যস্ত যেমন হয়েছিল, তাতে নতুন নতুন শিল্পীদের সঙ্গে তারা পরিচিত হয়েছিল, আর টাকা দিয়ে দেখার অভ্যাসও গড়ে উঠেছিল, এই দুটোই মানুষকে সিনেমা হলে ফেরানোর নেপথ্য কারিগর।
তবে চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট সবাই এ যুক্তি মানতে নারাজ। তারা বলছেন, ভালো সিনেমাই পারে দর্শকদের হলমুখী করতে। আর ওটিটির প্রভাব বুঝতে আরও সময় লাগবে।
করোনাভাইরাস মহামারীতে মানুষ যখন ঘরবন্দি, তখন ওভার দ্য টপ (ওটিটি) শুধু বাংলাদেশেই নয়, বিশ্বজুড়েই বিনোদন মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। এই জোয়ারে নেটফ্লিক্স, আমাজন প্রাইমের মতো বাংলাদেশি কনটেন্ট নিয়েও গড়ে ওঠে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম।
মহামারী পরিস্থিতির উন্নতিতে সিনেমা হল খুললেও দর্শক মিলছিল না, ওটিটিতে অভ্যস্ত হয়ে ওঠা মানুষ মজেছিল তাতেই।