সন্তান কেন মা বা বাবার হন্তারক হয়ে ওঠে

প্রথম আলো মো. ছানাউল্লাহ প্রকাশিত: ০১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ২৩:১৮

প্রথম আলোর অনলাইনে ১৮ আগস্টের একটি শিরোনাম, ‘পটিয়ায় মাকে হত্যার ঘটনায় অস্ত্রসহ ছেলে গ্রেপ্তার’। অভিযোগ, গ্রেপ্তার মাঈনুদ্দীন মো. মাইনু ১৬ আগস্ট টাকা নিয়ে পারিবারিক দ্বন্দ্বে বোন ও মাকে গুলি করেন। এর মধ্যে মা জেসমিন আক্তার নিহত হন। ওই যুবক চট্টগ্রামের পটিয়া পৌরসভার সাবেক মেয়র ও জাতীয় পার্টির (জাপা) কেন্দ্রীয় উপদেষ্টা প্রয়াত সামশুল আলম মাস্টারের ছেলে। ঘটনার পরদিন ১৭ আগস্ট রাতে চট্টগ্রাম নগরীর একটি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।


গ্রেপ্তারের পর মাঈনুদ্দীনের মানসিক অবস্থা নিয়ে আরেকটি গণমাধ্যমের শিরোনাম ছিল, ‘মাকে গুলি করে হত্যা, গ্রেপ্তার ছেলের নেই অনুশোচনা’। এ প্রতিবেদনে র‍্যাবের চট্টগ্রাম জোনের প্রধান লেফটেন্যান্ট কর্নেল এম এ ইউসুফের বক্তব্য এভাবে উদ্ধৃত করা হয়, ‘গ্রেপ্তারের পর মাঈনুদ্দীনের মধ্যে মাকে খুন করার জন্য কোনো ধরনের অনুশোচনা দেখিনি। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানিয়েছে, হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত পিস্তলটি সে তার বাবার অফিস থেকে সংগ্রহ করেছিল।’


জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে হত্যাকাণ্ডের কারণ সম্পর্কে র‍্যাব কর্মকর্তা এম এ ইউসুফ বলেছিলেন, সামশুল আলম মাস্টার জীবিত থাকা অবস্থায়ই মাঈনুদ্দীন উচ্ছৃঙ্খল ও নেশাগ্রস্ত হয়ে পড়েন। এ জন্য ছেলের ওপর তিনিও বিরক্ত ছিলেন। ছেলেকে বাদ দিয়ে তাঁর সম্পত্তি স্ত্রী ও মেয়ের নামে রেখে যান। গত ১৩ জুলাই সামশুল আলম মারা যাওয়ার পর তাঁদের মধ্যে সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হয়। ঘটনার দিন সকালে মেয়েকে নিয়ে ব্যাংকে গিয়েছিলেন জেসমিন। সেটি জেনে মাঈনুদ্দীনের ধারণা হয়েছিল, তাঁকে বাদ দিয়ে তাঁর মা ও বোন ব্যাংক থেকে টাকা উত্তোলন করেছেন এবং সম্পত্তি বিক্রি করে অস্ট্রেলিয়া পাড়ি জমাবেন। সেটি নিয়ে দুপুরে ঘরে গিয়ে মা ও বোনের সঙ্গে ঝগড়া বাধান মাঈনুদ্দীন। একপর্যায়ে নিজের কোমরে থাকা পিস্তল বের করে বোনের দিকে গুলি ছোড়েন। সেটি তাঁর শরীরে না লাগায় আরেকটি গুলি ছোড়েন মায়ের দিকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us