রাজধানীর নিউ মার্কেট-বঙ্গবাজারে নকশি ও শাড়ির কারুকাজের অর্ডার নিয়ে কাজ করতেন শাহজাহানপুরের নারী উদ্যোক্তা রাজিয়া খাতুন। করোনা মহামারির আগে তিনি এ কাজ করে মাসে প্রায় ৫০ হাজার টাকা আয় করতেন। এখন তা নেমে এসেছে ১০ হাজার থেকে ২০ হাজার টাকায়। তিনি বলেন, ‘জিনিসপত্রের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমাদের খরচ বেড়েছে, কিন্তু বিক্রি কমেছে।
ফলে কঠিন সময় পার করতে হচ্ছে। ’
দ্রব্যমূল্যের কঠিন চাপে পড়ে ব্যবসা গোটাচ্ছেন রাজধানীর মিরপুর প্রশিকা মোড়ে ‘নকশা’ নামে একটি বুটিক হাউসের মালিক বীথি হালদারও। তিনি কালের কণ্ঠকে জানান, ১০ লাখ টাকা পুঁজি নিয়ে ২০১৬ সাল থেকে যাত্রা শুরু তাঁর প্রতিষ্ঠানের। ব্যতিক্রমী নকশার পোশাক তৈরি করায় বেশ জমে ওঠে। কিন্তু ২০২০ সালের মার্চ থেকে মহামারি করোনার ধাক্কায় একেবারে পুঁজিহারা হয়ে পড়েন তিনি।