রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রক্টরের দপ্তরে চলতি বছর ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে মারধর ও চাঁদাবাজির ছয়টি লিখিত অভিযোগ জমা পড়েছে। লিখিত অভিযোগগুলোর কোনো সুরাহা হয়নি। তবে মৌখিক অভিযোগ রয়েছে অনেক।
গত অক্টোবরে আবাসিক হল খুলে দেওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে হলের কক্ষ দখল, সিট বাণিজ্য, মারধর, চাঁদাবাজি ও হুমকির ২০টি অভিযোগ পাওয়া গেছে। কিন্তু এসব অভিযোগের কোনো সুরাহা হয়নি।
ছাত্রলীগের মারধর ও চাঁদাবাজির সর্বশেষ শিকার হন অর্থনীতি বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সামছুল ইসলাম। এ ঘটনার বিচার চেয়ে ১৯ আগস্ট তিনি প্রক্টরের দপ্তরে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এই অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত চলছে। এ নিয়ে ক্যাম্পাসে আন্দোলনও চলছে।