মালিকের স্বস্তি, শ্রমিকের অস্বস্তি

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৭ আগস্ট ২০২২, ১১:৫৩

পাঁচ মাস আগেও ডলারের আনুষ্ঠানিক দর (বাংলাদেশ ব্যাংকের বেঁধে দেওয়া দাম) ছিল ৮৬ টাকা ৪৫ পয়সা। বর্তমানে সেটি বেড়ে হয়েছে ৯৫ টাকা। তবে বৈদেশিক মুদ্রাটির সংকটের কারণে ব্যাংকে আরও বেশি দামে কেনাবেচা হচ্ছে ডলার। ফলে পোশাক রপ্তানির মাধ্যমে অর্জিত প্রতি ডলারের বিপরীতে ১০-১৫ টাকা পর্যন্ত আয় বেড়েছে মালিকদের। যদিও বিদ্যুতের লোডশেডিং, চাহিদা অনুযায়ী পর্যাপ্ত গ্যাস না পাওয়া ও জ্বালানি তেলের দাম বেড়ে যাওয়ায় উৎপাদন খরচ কিছুটা বেড়েছে এ খাতের কারখানাগুলোর।


অন্যদিকে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ, ডলার-সংকট ও জ্বালানি তেলের দাম বাড়ার কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম দফায় দফায় বাড়ছে। গণপরিবহনের ভাড়াও বেড়েছে। ফলে উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে পোশাকশ্রমিকের প্রকৃত মজুরি কমে যাচ্ছে। তাতে বর্তমান মজুরিতে শ্রমিকদের জীবনযাপন করা কঠিন হয়ে পড়েছে।


গত জুনের শুরুর দিকে মজুরি বাড়াতে আন্দোলনে নামেন ঢাকার বিভিন্ন কারখানার পোশাকশ্রমিকেরা। তখন আন্দোলন থামাতে মালিক, শ্রমিক ও সরকারের প্রতিনিধিদের নিয়ে টানা দুই দিন ত্রিপক্ষীয় সভা হয়। সেই সভা থেকে দ্রুত সময়ের মধ্যে নিম্নতম মজুরি বোর্ড গঠনের আশ্বাস দেওয়া হয়। তারপর দুই মাস পার হলেও এ বিষয়ে কোনো অগ্রগতি নেই। তৈরি পোশাক খাতে সর্বশেষ ২০১৮ সালের ১ ডিসেম্বর নতুন মজুরিকাঠামো বাস্তবায়ন হয়। সেই কাঠামোতে ন্যূনতম মজুরি ছিল ৮ হাজার টাকা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us