বরগুনায় জাতীয় শোক দিবসে ছাত্রলীগের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ এবং পরে পুলিশের লাঠিপেটার ঘটনা ঘটেছে। ঘটনার আকস্মিকতায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতা-কর্মীদের অনেকেই বিব্রত। এর নেপথ্যে জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের কর্তৃত্ব ধরে রাখাকে দুষলেন জেলা আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা।
জেলা ছাত্রলীগের সদ্য ঘোষিত কমিটির নেতারা দাবি করেন, জেলা ছাত্রলীগের শোক শোভাযাত্রায় হামলার ঘটনাটি পরিকল্পিত। কারণ, জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন ও কাউন্সিলের পর গত ২৪ জুলাই ৩৩ সদস্যের আংশিক কমিটি ঘোষণার পরই জেলা আওয়ামী লীগের শীর্ষ দুই নেতার অনুসারী পদপ্রত্যাশী নেতা–কর্মীরা নতুন কমিটিকে প্রত্যাখ্যান করে প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। এমনকি কয়েক দফা সশস্ত্র হামলাও চালান।