ফাইভজি নেটওয়ার্কে প্রবেশের অংশ হিসেবে সম্প্রতি স্পেকট্রাম নিলাম করেছে ভারত। বাংলাদেশেও ফাইভজি নেটওয়ার্ক পরীক্ষার প্রস্তুতি চলছে। মূল্যস্ফীতির কারণে ফাইভজির পরীক্ষা সেভাবে শুরু করা না গেলেও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোয় ফাইভজি নেটওয়ার্কযুক্ত স্মার্টফোনের চাহিদা কমছে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদন সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছে। খবর আইএএনএস।
ক্যানালিসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বাজারগুলোয় ফাইভজি প্রযুক্তির বিস্তার কিছুটা গতি হারিয়েছে। মূলত ফাইভজির পরিবর্তে গ্রাহকরা বর্তমানে স্মার্টফোনের দীর্ঘ ব্যাটারি লাইফ, স্টোরেজ, প্রসেসরের গতি ও ক্যামেরার মানের বিষয়ে বেশি সচেতন ও আগ্রহী।
গবেষণা বিশ্লেষক চিউ লে জুয়ান বলেন, ফাইভজি ডিভাইসের চাহিদা অনেকাংশে কমে গিয়েছে। প্রথমবারের মতো বছরের দ্বিতীয় প্রান্তিকে মোট বাজারজাত করা স্মার্টফোনের মধ্যে ফাইভজি ডিভাইসের চাহিদা ১৮ শতাংশে নেমে এসেছে। ক্রমবর্ধমান মূল্যস্ফীতির কারণে গ্রাহকরা ফাইভজি ডিভাইসের পরিবর্তে দীর্ঘস্থায়ী, টেকসই ডিভাইসের দিকেই বেশি ঝুঁকছে।