কত দেশ এখন মন্দার শঙ্কায়

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৫ আগস্ট ২০২২, ১৮:১০

কোভিড-১৯ মহামারির প্রকোপ শেষ হতে না হতেই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ডামাডোল আন্তর্জাতিক বাজারের অস্থিতিশীলতাকে দীর্ঘায়িত করছে। কারণ, বিশ্বের অন্যতম খাদ্য জোগানদাতা রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় সরবরাহব্যবস্থায় মারাত্মক বিঘ্ন ঘটেছে। বিভিন্ন নিত্যপণ্যের দাম তো বেড়েছেই। বদৌলতে দুনিয়াজুড়ে উচ্চ মূল্যস্ফীতি চলছে।


আবার মূল্যস্ফীতির তুলনায় মজুরির হার না বেড়ে বরং কমে যাওয়ায় অনেক দেশেই জনগণের ক্রয়ক্ষমতা কমে যাচ্ছে। ক্রমবর্ধমান বেকারত্বের চাপ তো আছেই। এর ওপর মার্কিন ডলারের বিপরীতে নিজেদের মুদ্রার বিনিময় হারে ধস নামার পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বা মজুত ব্যাপক হারে কমে যাওয়ায় আমদানি ব্যয় মেটাতে হিমশিম খাচ্ছে বহু দেশ। বৈদেশিক ঋণ লাগামহীনভাবে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে শ্রীলঙ্কার মতো বিশ্বের অনেক দেশের অর্থনীতিতেই এখন টালমাটাল অবস্থা শুরু হয়েছে। এর ওপর পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কঠোর পদক্ষেপ নিতে গিয়ে সরকারগুলো কিছু ভুল করবে, যা তাদের অর্থনীতিতে স্বস্তির পরিবর্তে বিপদ ডেকে আনতে পারে। সব মিলিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে আরও একটি মন্দা ধেয়ে আসছে বলে মনে করা হচ্ছে।


জাপানের আর্থিক সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান নোমুরা বলেছে, আগামী এক বছরের মধ্যে বিশ্বের বড় বড় অনেক অর্থনীতি মন্দায় পড়বে। এর আগে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নীতিমালা কঠোর করতে গিয়ে কিছু ভুল করে বসবে, যা কিনা সংকট-মন্দা ত্বরান্বিত করতে পারে। সংকট-মন্দার ঝুঁকিতে থাকা উল্লেখযোগ্য উন্নত দেশগুলোর মধ্যে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ), জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া, কানাডা।


ঋণ সংকটের কারণে অর্থনৈতিক মন্দায় পড়তে পারে আর্জেন্টিনা, ইকুয়েডর, মিসর, এল সালভাদর, ইথিওপিয়া, ঘানা, কেনিয়া, নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, তিউনিসিয়া, ইউক্রেন, বেলারুশ, লেবানন, রাশিয়া, সুরিনাম ও জাম্বিয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us