মামুনের কারণে অশান্তিতে ছিলেন খায়রুন, দাবি আত্মীয়ের

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ১৪ আগস্ট ২০২২, ১৬:৩৮

নাটোরের গুরুদাসপুরে কলেজছাত্র মো. মামুন হোসেনকে (২২) বিয়ের আট মাসের মাথায় কলেজশিক্ষক খাইরুন নাহারের (৪৫) মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনা শুনে ঘটনাস্থলে আসেন খায়রুন নাহারের ভাগনে নাহিদ হোসেন। তিনি দাবি করেন, মামুনের কারণেই অশান্তিতে ছিলেন তাঁর খালা।



আজ রোববার দুপুরে নাহিদ হোসেন দাবি করেন, ‘বিয়ের পর থেকে এখন পর্যন্ত সে ৫ লাখ টাকা ও একটি পালসার মোটরসাইকেল নিয়েছে। সম্প্রতি ওই মোটরসাইকেল তার ভালো লাগছে না এমন কথা জানিয়ে আরও দামি মোটরসাইকেল চেয়েছে। এ নিয়ে তার খালামণি (খায়রুন) মানসিক চাপে ছিলেন।’



আটক মামুন একজন নেশাখোর জানিয়ে নাহিদ হোসেন বলেন, ‘সম্প্রতি গুরুদাসপুরে মাদক নিয়ে কিছু বখাটের মধ্যে গোলমাল হয়। এসব বিষয় নিয়ে মানসিক, পারিবারিক ও বিভিন্ন চাপে অশান্তিতে ছিলেন খায়রুন। এসব ঘটনায় তিনি আত্মহত্যা করেছেন, নাকি তাঁকে হত্যা করা হয়েছে তা জানি না।’



নাহিদ হোসেন আরও বলেন, ‘বিয়ের ঘটনা ভাইরাল হওয়ার পর থেকে নিজ আত্মীয়, সহকর্মী, পরিচিতজনেরা বিভিন্ন সমালোচনা করেছেন। কেউ এটাকে পজিটিভ আবার কেউ নেগেটিভভাবে নিয়েছেন। এ নিয়েও চাপে ছিলেন খাইরুন।’


কী কারণে খায়রুন আত্মহত্যা করতে পারেন, তা তাঁর বোধগম্য নয় জানিয়ে নাহিদ বলেন, খাইরুনের আগের স্বামী বা সন্তানের পক্ষ থেকে কোনো চাপের বিষয় তাঁরা শোনেননি। বিষয়টি তদন্তের মাধ্যমে পরিষ্কার করার আহ্বান জানান তিনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us