মুনজের আহমদ চৌধুরী : আমেরিকায় রীতমিত তাক দিয়েছে বাংলাদশেী এক নয় বছররে বিস্ময় বালক। অবস্মিরনীয় মেধার সাক্ষর ছড়িয়ে বিশ্বের বুকে সে সৃষ্টি করেছে নতুন এক ইতিহাস। মাত্র নয় বছর বয়সে স্কুলের পাঠ শেষ করে কলেজে ভর্তি হয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে সে সবাইকে। কায়রান কাজী নামে বাংলাদেশের এ প্রজন্মের বর্তমান বসতি আমেরিকায় কার্লিফোনিয়ায়। চলতি মাসের ২৮ ফেব্রেুয়ারী আমেরিকায় জনপ্রিয় টিভি শো গুড মনিং আমেরিকায় আমন্ত্রন জানানাে হয়েছে কায়রান কাজীকে।হাফিংটন পোষ্টে কিরনকে নিয়ে করা প্রতিবেদনের পর কেবল আমেরিকা নয়, সর্বত্র বিস্ময়ের সৃষ্টি হয়েছে তাকে ঘিরে। আত্বীয়তার সম্পর্কে কায়রান আমার খালাতাে ভাই।কায়রান কাজী জুলিয়া চৌধুরী কাজী ও মোস্তাহিদ কাজীর পুত্র। কায়রানের মা জুলিয়া কাজী মৌলভীবাজারের জুলিয়া শপিং সিটির সত্বাধীকারী। কায়রানের জন্মের পর তার নামে তার নানা শহরে প্রতিষ্টা করেন কায়রান রেষ্টুরেন্ট। জুলিয়া ও জুলিয়ার মা বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের সাবেক মহিলা এমপি, সৈয়দা হাসনা বেগম চৌধুরী কায়রানের জন্য সবার দোয়া চেয়েছেন।কায়রানের নানা মরহুম সাংবাদিক এডভোকেট গজনফর আলী চৗেধুরী ছিলনে ষাটের দশকে দক্ষিন সিলেটের বরেন্য ন্যাপ নেতা। মৌলভীবাজারের রক্তের স্বজন আমাদের এ সন্তানটির জন্য হৃদয়ের সবটুকু দিয়ে শুভকামনা।কায়রান বলছে, তাকে নিয়ে যদি আপনার ধারনা থাকে তার অর্জন স্রেফ খোদা প্রদত্ত, তবে সেটি আংশিক। সে কেবল বইয়ে মুখ গুজে পড়ে থাকা কোন শিশু নয়। আর পাচঁটা নয় বছর বয়সী বালকের সব দুরন্তপনাও লেখাপড়ার পাশাপাশি সমান্তরালে চালিয়ে সিদ্বহস্ত সে!