চলন্ত বাসে ডাকাতি-ধর্ষণ: আরও দুজনের দায় স্বীকার

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২২, ২১:৫৮

টাঙ্গাইলের মধুপুরে ঈগল এক্সপ্রেস পরিবহনের একটি নৈশকোচে যাত্রীবেশে ডাকাতি ও সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় সোহাগ ও বাবু নামের আরও দুই আসামি আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বুধবার (১০ আগস্ট) বিকেলে চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক নওরিন করিমের আদালতে তারা স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।


এর আগে মঙ্গলবার সোহাগ ও বাবুসহ ছয়জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনদিনের রিমান্ডে নেয় জেলা গোয়েন্দা পুলিশ। এরমধ্যে দুজন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। বাকি চারজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত মামলায় ৯ জন আসামিকে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পরিদর্শক মো. হেলাল উদ্দিন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আদালতে ছয়জন আসামির সাতদিনের রিমাণ্ড চাওয়া হলে আদালত তিনদিনের রিমাণ্ড মঞ্জুর করেন।


এরমধ্যে সোহাগ মণ্ডল ও বাবু হোসেন ওরফে জুলহাস আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন। এর আগে ২ আগস্ট (মঙ্গলবার) কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থেকে নারায়ণগঞ্জগামী ঈগল পরিবহনের একটি বাস সিরাজগঞ্জ পৌঁছলে যাত্রী বেশে ডাকাতরা গাড়িতে উঠেন। টাঙ্গাইল অতিক্রম করার পর তারা অস্ত্রের মুখে বাসের নিয়ন্ত্রণ নেন। পরে যাত্রীদের টাকা-পয়সা, মুঠোফোনসহ মূল্যবান জিনিসপত্র লুটে নেন। এ সময় বাসের এক নারী যাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার  হন। পরে বাসটি টাঙ্গাইলের মধুপুর উপজেলার রক্তিপাড়া নামক স্থানে সড়কের পাশে ফেলে চলে যান। এ ঘটনায় ওই বাসের যাত্রী হেকমত আলী বাদী হয়ে গত বুধবার মধুপুর থানায় ডাকাতি ও ধর্ষণের মামলা করেন। নৈশকোচে যাত্রীবেশে ডাকাতি ও এক নারীকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের ঘটনায় ডাকাতির মূল পরিকল্পনাকারীসহ চক্রের ১০ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। গত রোববার রাতে ঢাকা, গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এর আগে এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার ভোরে টাঙ্গাইল শহরের নতুন বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে মূলহোতা রাজা মিয়াকে গ্রেফতার করে টাঙ্গাইল জেলা ডিবি পুলিশ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us