দক্ষিণাঞ্চলের সব নদীর পানি বিপৎসীমার ওপরে

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ১০ আগস্ট ২০২২, ১৮:২০

বরিশাল বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ সবগুলো নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পূর্ণিমার আগমন ও ভারতের উড়িষ্যা উপকূলে অতিক্রম করা নিম্নচাপ লঘুচাপে রূপ নেওয়ায় পানি বাড়ছে। আগামী দুই দিন ধারাবাহিকভাবে বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হবে পানি। এ কারণে নিম্নাঞ্চল ও বরিশাল নগরীর অনেক এলাকায় পানি ঢুকে পড়েছে। ফলে এসব এলাকার বাসিন্দাদের ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।


বুধবার (১০ আগস্ট) বিকেল ৪টায় এই তথ্য জানিয়েছেন বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের জলানুসন্ধান বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. মাসুম।


তিনি বলেন, বিভাগের প্রধান ও গুরুত্বপূর্ণ ১০টি নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। মূলত বৈরী আবহাওয়া, পূর্ণিমার আগমন এবং বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ বিদ্যমান থাকায় এই পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। তবে বর্তমান পরিস্থিতিকে বন্যা বলা যাবে না। এটি মৌসুমী পানি প্রবাহ। আশা করা যাচ্ছে দুই দিন পরে নিরাপদ সীমায় নামবে নদীর পানি প্রবাহ।


এই কর্মকর্তা বলেন, বরিশাল জেলার কীর্তনখোলা নদীর পানি ১২ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, ভোলা খেয়াঘাট এলাকার তেঁতুলিয়া নদীর পানি ৩০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।


দৌলতখান উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৬৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, তজুমদ্দিন উপজেলার সুরমা ও মেঘনা নদীর পানি ৮৭ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, ঝালকাঠি জেলার বিশখালী নদীর পানি ১৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পটুয়াখালী জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার বুড়িশ্বর/পায়রা নদীর পানি ২৯ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, বরগুনা জেলার বিশখালী নদীর পানি ৩৬ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পাথরঘাটা উপজেলার বিশখালী নদীর পানি ৬৫ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে, পিরোজপুর জেলার বলেশ্বর নদীর পানি ২ সেন্টিমিটার এবং উমেদপুরের কঁচা নদীর পানি ২০ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।


এর আগের ২৪ ঘণ্টায় বিভাগের ৬টি নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করেছিল। আর এখন ১০টি নদীর পানি বিপৎসীমা অতিক্রম করল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us