আগামী সেপ্টেম্বর থেকে আরো ১ শতাংশ বাংলাদেশী পণ্য ও সেবার শুল্কমুক্ত সুবিধা দেবে চীন। এ নিয়ে বাংলাদেশের ৯৯ শতাংশ পণ্য ও সেবা বিনাশুল্কে চীনে প্রবেশাধিকার পাবে। আজ রোববার ঢাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে নতুন এ সুবিধা দেয়ার কথা বলেন চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম সাংবাদিকদের বলেন, আমাদের ক্রমবর্ধমান অর্থনীতি রফতানিনির্ভর। তার জন্য একটা সুসংবাদ। দু’দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বৈঠকে চীন আরো ১ শতাংশ বাংলাদেশী পণ্যের শুল্কমুক্ত সুবিধা দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সে কারণে বাংলাদেশ এখন থেকে চীনের বাজারে ৯৯ শতাংশ পণ্য শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, চীন আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে আরও অতিরিক্ত ১ শতাংশে ডিউটি ফ্রি সুবিধা দেবে। এ অতিরিক্ত ১ শতাংশের মধ্যে আমি মনে করি, বাংলাদেশের বিশেষ করে গার্মেন্টস ও ওভেন প্রোডাক্টসে কিছু লিমিটেশন ছিল। আরো বেশি কিছু প্রোডাক্টে লিমিটেশন ছিল। বিকাল নাগাদ ওই তালিকাটা হাতে পাব।, বাড়তি এই ১ শতাংশ পণ্যে শুল্কমুক্ত প্রবেশাধিকার চীনা মন্ত্রীর সফরে বাংলাদেশের জন্য ‘সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি বলে জানান শাহরিয়ার আলম।