গ্লুকোমা অবহেলা নয়

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০৪ আগস্ট ২০২২, ০৯:০২

গ্লুকোমা চোখের এমন একটি অবস্থা যেখানে চোখের প্রেশার বা চাপ স্বাভাবিক মাত্রার চেয়ে বেশি থাকে। ফলে চোখের স্নায়ু বা রেটিনাল নার্ভ ফাইবার ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অন্ধত্ব ডেকে আনে। রক্তচাপের মতোই চোখেরও চাপ আছে। এটিকে বলা হয় ইন্ট্রা অকুলার প্রেশার বা আইওপি। সাধারণত পারিবারিক প্রভাব ও অনেক ক্ষেত্রেই এক ধরনের জিনের ত্রুটি বা মিউটেশন গ্লুকোমার জন্য দায়ী। গ্লুকোমার বেলায় এমন কিছু রিস্ক ফেক্টর শনাক্ত করা হয়। যেমন চল্লিশোর্ধ্ব বয়স; পারিবারিক প্রভাব, রেস বা গোত্রবর্ণ ইত্যাদি। কিছু মেডিকেল কন্ডিশন যেমন ডায়াবেটিস, মায়োপিয়া বা দূরদৃষ্টির সমস্যা; স্টেরয়েড ড্রপ ব্যবহার; জন্মনিরোধক বড়ি সেবন ইত্যাদিও এর জন্য দায়ী। সাধারণত চল্লিশোর্ধ্ব বয়সে গ্লুকোমা দেখা দেয়। প্রাথমিকভাবে গ্লুকোমাকে দুই ভাগে ভাগ করা হয়। প্রথমটি হলো প্রাইমারি, দ্বিতীয়টি হলো সেকেন্ডারি। প্রাইমারি হলো চোখের অন্য কোনো অসুস্থতা ব্যতিরেকেই সমস্যাটি দেখা দিতে পারে। আর সেকেন্ডারি হলো প্রাথমিক কোনো অসুস্থতার জটিলতা হিসেবে চোখের প্রেশার বেড়ে গ্লুকোমা দেখা দেয়। এ ছাড়া গ্লুকোমাকে চোখের নিজস্ব গড়নের ওপর ভিত্তি করে দুই ভাগে আলোচনা করা যায়। একটি হলো ওপেন এঙ্গেল গ্লুকোমা ও দ্বিতীয়টি ন্যারো এঙ্গেল গ্লুকোমা।


লক্ষণ


ওপেন এঙ্গেল গ্লুকোমা : এটি তেমন কোনো লক্ষণ থাকে না। প্রাথমিক অবস্থায় একটু চোখ জ্বালাপোড়া বা পানি পড়ার মতো সমস্যা থাকে, যেটি খুব একটা গুরুত্ব বহন করে না। শেষ ধাপে এসে দৃষ্টি সমস্যা দেখা দেয়। আমরা বেশির ভাগ সময় গ্লুকোমা বলতে এই উপসর্গবিহীন গ্লুকোমাকেই বুঝি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us