মার্কিন সংসদ কংগ্রেসের নিম্নকক্ষ প্রতিনিধি পরিষদের স্পিকার ন্যান্সি পেলোসির তাইওয়ান সফর ঘিরে তুমুল উত্তেজনা তৈরি হয়েছে এবং এই সফর ওয়াশিংটন ও বেইজিংয়ের ইতিমধ্যে তলানিতে পৌঁছানো দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের টানাপোড়েন আরও বাড়িয়েছে।
উত্তেজনার কেন্দ্রে রয়েছে তাইওয়ান, যে অঞ্চলটিকে চীনের সরকার একটি বিচ্ছিন্ন প্রদেশ মনে করে এবং বেইজিং শেষ পর্যন্ত বেয়ারা এই প্রদেশ চীনের সঙ্গে একীভূত হবে বলেও বিশ্বাস করে। আর সেটি করতে প্রয়োজনে বলপ্রয়োগও করা হতে পারে বলে দীর্ঘদিন ধরে হুঁশিয়ার করে আসছে চীন।
কিন্তু তাইওয়ানের অনেকেই স্বশাসিত এই দ্বীপ ভূখণ্ডকে আলাদা রাষ্ট্র মনে করেন। যদিও আনুষ্ঠানিকভাবে এখনও এই অঞ্চলের স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়নি।
চীন ও তাইওয়ানের ইতিহাস কী বলছে?
তাইওয়ানে প্রথম পরিচিত বসতি স্থাপনকারীরা ছিলেন অস্ট্রোনেশিয়ান আদিবাসী গোষ্ঠীর লোকজন। আর এই গোষ্ঠীর সদস্যরা তাইওয়ানে পাড়ি জমিয়েছিলেন আধুনিক চীনের দক্ষিণাঞ্চল থেকে বলে ধারণা করা হয়।