বাংলাদেশ ভারতকে ছাড়িয়েছে, তবে প্রতিবেশীর কাছ থেকে তাদের আরো শেখার আছে

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড অ্যান্ডি মুখার্জি প্রকাশিত: ০২ আগস্ট ২০২২, ১৬:০০

স্বাধীনতার ঠিক ৫০ বছর পূর্তির পর কোভিড-১৯ মহামারির মাঝে আরেকটি বড় পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয় বাংলাদেশ। গত বছর জাতিসংঘ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকা থেকে দক্ষিণ এশিয়ার দেশটির নাম অপসারণের সিদ্ধান্ত নেয়। এমনকি বর্তমানে বাংলাদেশের মাথাপিছু জাতীয় আয় পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের চেয়ে বেশি। তবে উদযাপনের বিষয়টি ব্যাহত হয়েছে এক কড়াঘাতে। বাংলাদেশ এখন এক কঠিন মুদ্রা ঘাটতির সম্মুখীন যা থেকে বের হতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের সহায়তা প্রয়োজন।


২০২৬ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশের এলডিসি উত্তরণের সময় নির্ধারণ করলেও ভারসাম্যহীনতার কারণে বাংলাদেশ কি লক্ষচ্যুত হবে? তার চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নটি হলো আগামী ২০ বছরে ১৬ কোটি মানুষ নিয়ে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার পরবর্তী মাইলফলক অর্জনের অগ্রগতি কি স্তিমিত হয়ে পড়বে? এক্ষেত্রে বাংলাদেশের বৃহত্তর প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে কিছু ধারণা ও নসিহত দিতে পারে।


ডলার প্রতি ৮৬ টাকা মূল্য ধরে রাখতে ব্যর্থ হওয়ায় বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ গত বছরের তুলনায় ১৩ শতাংশ কমে ৪০ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়ায়। বর্তমান রিজার্ভে আগামী চার মাসের আমদানির অর্থ পরিশোধ করা সম্ভব হবে। যেহেতু তিন মাসের কম সময়ের সামর্থ্য থাকা বিপজ্জনক হিসেবে বিবেচিত হয়, তাই বাংলাদেশ আইএমএফের কাছ থেকে আগেভাগেই ঋণ চাইছে। নইলে দেশের অবস্থা দেউলিয়া শ্রীলঙ্কার মতো হতে পারে, যেখানে কর্তৃপক্ষ ঋণের জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us