অমিত হাবীব : বার্তা কক্ষের নেতা

ঢাকা পোষ্ট সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা প্রকাশিত: ৩০ জুলাই ২০২২, ১৬:৩২

Innovation distinguishes between a leader and a follower—স্টিভ জবস-এর এই কথাটি খুব আলোচিত হয় টেক আর কর্পোরেট জগতে। সদ্য প্রয়াত দেশ রূপান্তর সম্পাদক অমিত হাবীব। তার সব সহকর্মীর কাছে তিনি ছিলেন গুরু, ছিলেন বার্তা কক্ষের নেতা।


জন কুইন্সি অ্যাডামস বলেছিলেন, ‘If your actions inspire others to dream more, learn more, do more and become more, you are a leader.’ অমিতের সব অনুসারী তার মতো হওয়ার স্বপ্ন দেখেন বলেই মনে করি।


বার্তা কক্ষের দক্ষ এই নেতার সাথে আমার বন্ধুত্ব বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সেই ১৯৮৬-৮৭ সালে। টিএসসিতে ঘণ্টার ঘণ্টা বিপ্লবের কথা বলেছি, আন্দোলন, প্রেম, দ্রোহ আর সংস্কৃতি নিয়ে কত কথা হয়েছে, কিন্তু কখনো সম্বোধন আপনি থেকে তুমিতে নামেনি।


এক সাথে কাজ করা হয়নি। ক্যাম্পাস জীবন থেকেই আমি ইংরেজি দৈনিকে কাজ করি। অমিত হাবিব কাজ করেছেন বাংলা দৈনিকে। বিশেষ করে ভোরের কাগজে তার সময়টায় তিনি হয়ে উঠেছিলেন আজকের অনেক বড় বড় সাংবাদিকের শিক্ষক।


“মানুষটা ম'রে গেলে যদি তাকে ওষুধের শিশি কেউ দ্যায়—বিনি দামে—তবে কার লাভ— / এই নিয়ে চারজনে ক’রে গেল ভীষণ সালিশী।” অমিতের মৃত্যুর পর জীবনানন্দের এই কথাগুলো মনে পড়ছে।


মনে হয়, এই যে সমবেত শোক পালন তাতে কী লাভ? তবে এটাও ঠিক যে, সবকিছু লাভ লোকসানে মাপা যায় না। অমিত হাবিবের মৃত্যু তার জীবনের দিকে আমাদের ফিরে তাকাতে বাধ্য করেছে।


এমন এক নিঠুর সময়ে সহকর্মী ছাড়াও গণমাধ্যম ও এর বাইরের মানুষ তার জন্য শোক অনুভব করছেন এটাই বা কম কীসে? কিন্তু এই যে বলছি, আমরা তার জীবনের দিকে তাকাতে বাধ্য হচ্ছি সেখানেই আমরা আমাদেরও দেখতে চাই সেই আলোকে।


আজকাল যে তারকা সাংবাদিকের সরব উপস্থিতি এই ভুবনে, সেখান থেকে দূরে ছিলেন অমিত। তিনি প্রচারের আলো থেকে অনেক দূরে থেকে নিভৃতে কাজ করতে ভালোবাসতেন।


অনেকগুলো প্রতিষ্ঠানে কাজ করেছেন যেমন ভোরের কাগজ, যায় যায় দিন, কালের কণ্ঠ। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানে অমিত হাবিবের নেতৃত্বের কথা আলোচিত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us