করোনার চতুর্থ ঢেউ কতটা ভয়ংকর

ঢাকা পোষ্ট আনোয়ার খসরু পারভেজ প্রকাশিত: ২৪ জুলাই ২০২২, ১০:১৮

করোনা আবার বাড়তে শুরু করেছে। চিকিৎসকদের মতে, করোনার চতুর্থ ঢেউ শুরু হয়ে গিয়েছে। দৈনিক সংক্রমণ ১৪-১৫তে পৌঁছেছে। ২০২১ সালের জুলাই মাসে সংক্রমণ সংখ্যা বেড়ে ৩৩ পর্যন্ত উঠে গিয়েছিল। আবার করোনা রোগীর মৃত্যু খবর আসতে শুরু করেছে।


এ পর্যন্ত দেশে করোনায় সর্বোচ্চ সংক্রমণ হয় ২০২১ সালের জুলাই মাসে। সেই সময় এক দিনে আক্রান্তের সংখ্যা ১৬ হাজার অতিক্রম করেছিল। জনস্বাস্থ্যবিদেরা মনে করেন, এই চতুর্থ ঢেউয়ে সংক্রমণ ২০২১ সালের জুলাই মাসের কাছাকাছি চলে যেতে পারে। কোরবানির ঈদ পরবর্তী সময়ে সারা দেশে বিশেষত ঢাকার বাইরে সামাজিক সংক্রমণ আরও বাড়বে বলে আশঙ্কা করছেন জনস্বাস্থ্যবিদেরা।


দ্রুত গতিতে সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার কারণ হিসেবে ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টের নতুন দুই সাব ভ্যারিয়েন্ট (বিএ.৪ এবং বিএ.৫) দায়ী বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র বাংলাদেশ (আইসিডিডিআর,বি)।


যদিও ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের তুলনায় এসব ওমিক্রন সাব ভ্যারিয়েন্ট অনেক দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু এখন পর্যন্ত পাওয়া তথ্য-উপাত্তে জানা যাচ্ছে, ওমিক্রন একটু হালকা ধরনের, আক্রান্তদের গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়া, মৃত্যু ও হাসপাতালে ভর্তির হার কম বলে জানিয়েছে গবেষণা কেন্দ্র।


২০২২ সালের ১৯ মে ঢাকায় প্রথম সন্দেহভাজন ওমিক্রন সাব ভ্যারিয়েন্ট বিএ.৫ রোগী শনাক্ত করা হয়। এরপর গত ছয় সপ্তাহে (১৪ মে থেকে ২৪ জুন পর্যন্ত) সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ওমিক্রনের বিএ.৫ উপধরন।


বাংলাদেশে এখন বিএ.৫ সবচেয়ে প্রভাবশালী সাবভ্যারিয়েন্ট হয়ে উঠেছে। ৪০ জন বিএ.৫ সংক্রমিত রোগীর ক্লিনিক্যাল ডাটা এবং টিকাদানের ইতিহাস পর্যবেক্ষণ করে দেখা যায়, সংক্রমিতদের মধ্যে ১৬ জন পুরুষ ও ২৪ জন নারী রয়েছেন। তাদের ৩৯ জনের মধ্যে করোনার মৃদু উপসর্গ দেখা গেছে এবং একজনের মধ্যে কোনো উপসর্গ দেখা দেয়নি। তাদের মধ্যে মাত্র একজনকে হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ঘটনা প্রবাহ

ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us