কিশোর গ্যাং, মাদক: দেখার দায়িত্ব কার?

আজকের পত্রিকা স্বপ্না রেজা প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২২, ১৭:০২

সম্প্রতি সাভারের আশুলিয়ায় হাজী ইউনুছ আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের ছাত্র আশরাফুল ইসলাম জিতু কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানটির শৃঙ্খলা কমিটির সভাপতি উৎপল কুমার সরকারকে স্টাম্প দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে। বিভিন্ন সূত্রে জানা গেছে, জিতুকে উৎপল কুমার তার আচরণ সংশোধনের জন্য বলেছিলেন এবং স্কুল কমিটিকেও তা অবহিত করেন। জিতু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছাত্রীদের উত্ত্যক্ত এবং একজন শিক্ষার্থীর সঙ্গে তার প্রেমের সম্পর্ক ছিল। এসবে আপত্তি করায়ই উৎপল কুমারের কাল হয়েছে।


একজন শিক্ষার্থী কখনোই তার শিক্ষককে আঘাত করতে পারে না। সাধারণ জ্ঞান তা বলে না। মা-বাবার পরই হলো শিক্ষকের স্থান। শিক্ষার্থীকে প্রকৃত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার উপযুক্ত শিক্ষা শিক্ষকই দিয়ে থাকেন। কাগজ-কলমে জিতু শিক্ষার্থী হলেও আসলে সে মানুষ হওয়ার প্রক্রিয়ায় ছিল না। প্রশ্ন, এ দায় কার? শুধু শিক্ষকের! স্বীকার করতেই হবে, জিতুদের সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। বিভিন্ন এলাকায় প্রভাবশালী ব্যক্তিদের প্রশ্রয়ে ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর উদাসীনতায় কিশোর গ্যাং গড়ে উঠছে। কিশোর গাংয়ের সদস্যরা আধিপত্য বিস্তারে হিরোইজম দেখাতে গিয়ে নির্মমভাবে মানুষ হত্যা করে অবলীলায়। এদের অনেকেই বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকাভুক্ত শিক্ষার্থী। কিন্তু পড়াশোনার ধারেকাছেও তারা থাকে না। এই তথ্য স্কুল কর্তৃপক্ষের জানা থাকলেও তাদের করার কিছু থাকে না। সেটা ওই প্রভাবশালী ব্যক্তিদের কারণে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us