ভিজে কাশি সারছে না

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০২২, ০৯:০১

ভিজে কাশির সঙ্গে কফ বেরোনো লং কভিডের লক্ষণ হিসেবে দেখা গিয়েছে। অনেক কভিড রোগীর শরীরে অসুস্থ হওয়ার দীর্ঘদিন পরও করোনার বেশ কিছু লক্ষণ দেখা গিয়েছে। এর মধ্যে কাশি অন্যতম প্রধান উপসর্গ। বিশেষ করে ভিজে কাশির (Wet Cough) সঙ্গে কফ বেরোনো লং কভিডের লক্ষণ হিসেবে দেখা গিয়েছে। আসলে লং কভিডের সঙ্গে ভিজে কাশির সম্পর্ক রয়েছে।


সে ক্ষেত্রে কভিডের সবচেয়ে সাধারণ লক্ষণ হলো কাশি। এ ছাড়া কভিড-১৯-এর এক একটি ভ্যারিয়েন্টে রোগীর শরীরে এক এক ধরনের লক্ষণ দেখা যায়। এর মধ্যে যেমন রয়েছে স্বাদ ও গন্ধ চলে যাওয়া, জ্বর, দুর্বলতা ইত্যাদিও। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, সার্স-কোভ-২ সংক্রমণের পরে কয়েক সপ্তাহ কিংবা পুরো মাস কাশি থাকতে পারে। আসলে কাশি হলো ফুসফুসকে রক্ষা করে, যা ফুসফুস ভালো রাখার স্বাভাবিক এবং গুরুত্বপূর্ণ কাজ। ভেজা কাশিতে রোগীর কাশির সঙ্গে শ্লেষ্মা বা কফ বের হয়। কভিড সংক্রমণে রোগীদের বুকে কফ জমতে শুরু করে। সে ক্ষেত্রে নিঃশ্বাস নেওয়ার সময় রোগীর স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি শব্দ হতে পারে এবং বুকের সংক্রমণের জন্য শ্বাসকষ্ট হতে পারে। আবার কাশির সঙ্গে কফযুক্ত থুতু বের হওয়ার জন্য শারীরিক কষ্ট বেশি হয়। প্রতিকার


কফ পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের কার্যকর ভূমিকা রয়েছে। নিয়মিত এ ধরনের ব্যায়াম অভ্যাস করতে বেশ উপকার পাওয়া যায়। তবে জোর করে কখনোই কফ বের করা উচিত নয়। শরীরকে কোনো রকম চাপ না দিয়ে সঠিকভাবে বিশ্রাম নেওয়ার ক্ষেত্রেও গুরুত্ব দিতে হবে। একই সঙ্গে সারা দিন পর্যাপ্ত পানি খেয়ে হাইড্রোটেড থাকা জরুরি। সব সময় পানি পান করতে না পারলে গরম কোনো খাবার তরল যেমন স্যুপ, ঝোল, আদা চা খেলেও উপকার পাওয়া যায়। ফুসফুসে জমে থাকা কফ বের করতে অন্তত দুই বা তিনবার স্টিম বা নেবুলাইজার নিতেও পাবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us