দেশের দীর্ঘতম পদ্মা সেতু গত ২৫ জুন চালু হওয়ায় ‘দখিন দুয়ার’ খুলেছে। ১৯৯৯ সালের মে মাসে এই সেতু প্রকল্পের প্রাক্সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা (প্রি-ফিজিবিলিটি স্টাডি) শুরু হয়। জাপানের আন্তর্জাতিক সংস্থা জাইকার অর্থায়নে ২০০৩ সালের মে থেকে পদ্মা সেতু প্রকল্পের সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষা শুরু হয়। শেষ হয় ২০০৫ সালে।
পদ্মা নদীতে সেতু কেন দরকার, নির্মাণে ব্যয় কত হতে পারে, সেতু নির্মাণে বিনিয়োগ অর্থনৈতিকভাবে কতটা যৌক্তিক—এসব বিষয়ই পর্যালোচনা করা হয় প্রাক্-সম্ভাব্যতা ও সম্ভাব্যতা যাচাই সমীক্ষায়। দেশে বড় বড় অবকাঠামো নির্মাণের আগে এভাবেই সমীক্ষা করার রেওয়াজ রয়েছে। তবে নতুন ব্যবসা চালু করার আগে সেই ব্যবসার সম্ভাবনা কিংবা চ্যালেঞ্জ কী, তা নিয়ে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান আনুষ্ঠানিকভাবে সম্ভাব্যতা যাচাই করেছে, তেমন ঘটনা খুব বেশি চোখে পড়ে না। তবে ব্যতিক্রমও আছে। ৪০ বছর আগে এই কাজটি করেছিলেন রপ্তানিমুখী পোশাক খাতের স্বনামধন্য ব্যবসায়ী এম নাসির উদ্দিন।