ডিজিটাল অর্থনীতির অক্সিজেন

সমকাল অজিত কুমার সরকার প্রকাশিত: ১৬ জুলাই ২০২২, ১১:৪৫

উদ্ভাবন, গবেষণা ও ডাটা ডিজিটাল অর্থনীতির অপরিহার্য তিনটি উপাদান। ডিজিটাল অর্থনীতির বিকাশে ভূমিকা রাখছে এমন আরও অনেক উপাদান রয়েছে। তবে আলোচ্য তিনটি উপাদান ডিজিটাল অর্থনীতির অপরিহার্য অনুষঙ্গ হলেও বর্তমানে এর দ্রুত বিকাশে উদ্ভাবন ও গবেষণার অবদান সবচেয়ে বেশি। রূপক অর্থে উদ্ভাবন হলো, ডিজিটাল অর্থনীতির অক্সিজেন। আর গবেষণা হলো উদ্ভাবনের প্রাণ। উদ্ভাবন নিজেই গবেষণা দ্বারা চালিত। তাই উদ্ভাবন ও গবেষণা ছাড়া ডিজিটাল অর্থনীতি বিকশিত হতে পারে না। উদ্ভাবন ও গবেষণার পথে হেঁটেই দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় টাইগার অর্থনীতির দেশ হিসেবে খ্যাত সিঙ্গাপুর, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া ও তাইওয়ানের ডিজিটাল অর্থনীতি দ্রুত বিকশিত হয়।


এমনকি আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে বর্তমানে যে প্রায় ২০০ বিলিয়ন ডলারের ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে উঠেছে, তার নেপথ্যে কাজ করছে উদ্ভাবন ও গবেষণা। প্রকৌশল, উদ্ভাবন ও উন্নয়ন খাত থেকে দেশটিতে রাজস্ব আয় প্রায় ৩১ বিলিয়ন ডলার। সুতরাং যে জাতি বা সরকার ডিজিটাল অর্থনীতি গড়ে তুলতে চায়, তাদের অগ্রাধিকার বিবেচনায় রাখতে হবে উদ্ভাবন ও গবেষণাকে। এর সঙ্গে যুক্ত করতে হবে একাডেমিয়া ও শিল্পকে। কারণ শিল্পের চাহিদা অনুযায়ী মানবসম্পদ তৈরি করার জন্য শিক্ষা কারিকুলামে পরিবর্তন আনা প্রয়োজন।


আবার প্রযুক্তিনির্ভর গবেষণা ও উদ্ভাবনের উত্তম জায়গা শিক্ষা ও শিল্পপ্রতিষ্ঠান। সুতরাং উদ্ভাবন, গবেষণা, একাডেমিয়া ও শিল্প- চারটি ক্ষেত্রে সমন্বিত কার্যক্রমেই দ্রুত প্রসার ঘটছে ডিজিটাল অর্থনীতির। কভিড মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের নেতিবাচক প্রভাবে সামগ্রিকভাবে জাতীয় অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির স্বাভাবিক প্রবাহ ধরে রাখাই যখন চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়, তখন এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ডিজিটাল অর্থনীতিই সহায়ক খাত হিসেবে আবির্ভূত হয়। আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই), ইন্টারনেট অব থিংসসহ (আইওটি) অত্যাধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর উদ্ভাবন ডিজিটাল অর্থনীতির দ্রুত বিকাশে ভূমিকা রাখছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us