অনেকেই ফিরছেন নৌপথে লোকসান কাটিয়ে লাভের ঘরে লঞ্চ মালিকরা

যুগান্তর প্রকাশিত: ১৫ জুলাই ২০২২, ০৮:৫৪

ঈদের আগে পরিবার নিয়ে পদ্মা সেতু হয়ে সড়কপথে বরিশালে এসেছিলেন মকসুদ চৌধুরী। স্বপ্নের সেতু দেখার অদম্য ইচ্ছা থেকেই ওই পথে আসা। ঈদ উদ্যাপন শেষে অবশ্য আর সড়কপথে যাননি। লঞ্চে ফেরেন ঢাকার কর্মস্থলে।



যুগান্তরকে মকসুদ বলেন, ‘স্বপ্নের সেতু হয়ে মাত্র সাড়ে ৩ ঘণ্টায় বরিশালে পৌঁছেছি এটা ঠিক। তবে আমরা যারা ভাটি অঞ্চলের বাসিন্দা তারা বাসে সোজা হয়ে বসে থাকা কিংবা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দেওয়ার ব্যবস্থা না থাকার মতো পরিবেশের সঙ্গে পরিচিত নই। লঞ্চে হাত-পা দুলিয়ে, হেঁটে-চলে, নরম বিছানায় ঘুমিয়ে যাতায়াত আমাদের রক্তের সঙ্গে মিশে গেছে। তাছাড়া স্ত্রী-সন্তানরাও বাসের পরিবেশে খুব একটা কমফোর্ট ফিল করে না। যে কারণে সবাইকে নিয়ে লঞ্চেই ফিরছি। তবে এটা ঠিক যে, এখন থেকে জরুরি যাতায়াতের দরকার পড়লে পদ্মা সেতু পার হয়েই যাওয়া-আসা করা হবে।’


বুধবার রাতে যখন কথা হচ্ছিল মকসুদ চৌধুরীর সঙ্গে তখন বরিশাল ঘাট থেকে ঢাকা যাওয়ার জন্য যাত্রী তুলছিল ৮টি লঞ্চ। প্রচুর যাত্রীও ছিল ঘাটে। সবাই ঈদ শেষে ফিরছেন ঢাকায়।


সরকারি চাকুরে ডা. সাঈদ আবিদ বলেন, ‘পদ্মা সেতু আমাদের জন্য বিশাল এক প্রাপ্তি এটা যেমন ঠিক তেমনি জার্নি বলতে লঞ্চে যে কমফোর্ট সেটাই বা কোথায় পাব? রাতে ডেকে বসে নদীর বুকে চাঁদের আলো দেখা, অনেকে একসঙ্গে গোল হয়ে আড্ডা দেওয়া, শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কেবিনের শুভ্র সফেদ বিছানায় শান্তির ঘুম আর ভোরে চোখ খুললেই ঢাকা। এমন শান্তির যাত্রা তো শুধু লঞ্চেই সম্ভব। তাইতো আসার সময় পদ্মা সেতু দেখতে দেখতে সড়কপথে এসেছি আর যাচ্ছি লঞ্চে চেপে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us