প্রথম ওয়ানডেতে ৮ ওভারে মাত্র ১৭ রান। দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১০ ওভারে ১৯ রান দিয়ে ৩ উইকেট নিয়ে ম্যাচসেরা। প্রথম ওয়ানডেতে প্রতিপক্ষকে ১৪৯ রানের পর দ্বিতীয় ওয়ানডেতে ১০৮ রানে আটকে দেওয়া। এক ম্যাচ বাকি থাকতেই সিরিজ জয়। ওয়ানডে অভিষেকের পর এ সংস্করণে নাসুম আহমেদের সময়টা যাচ্ছে দুর্দান্তই।
টেস্ট সিরিজের পর টি-টোয়েন্টি সিরিজে হার, অথচ ওয়ানডেতে এসে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে এমন দাপুটে পারফরম্যান্সের সাক্ষীই হলেন নাসুম। ৫০ ওভারের এ সংস্করণে এলে কীভাবে বদলে যায় বাংলাদেশ—এমন প্রশ্নের অবশ্য উত্তরই দিতে চাইলেন না এ বাঁহাতি স্পিনার।
ম্যাচশেষের সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক তামিম ইকবালের পর নাসুমকেও করা হয়েছিল এমন প্রশ্ন। কালও যেমন তামিম এর উত্তরে বললেন, ‘এই একটা খেলায় আমরা বেশি স্বস্তিতে থাকি। অনেক ম্যাচও খেলেছি আমরা। বাংলাদেশের ঘরোয়া ক্রিকেটেও ঢাকা প্রিমিয়ার লিগই সবচেয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীতাপূর্ণ হয়তো। সেটা একটা কারণ হতে পারে। আর যেখানে ফল পক্ষে আসে তখন দলের পরিবেশটাই অন্যরকম থাকে।’