ঈদের অর্থনীতি বনাম অর্থনীতির ঈদ

ঢাকা পোষ্ট নীলাঞ্জন কুমার সাহা প্রকাশিত: ১২ জুলাই ২০২২, ১১:৫২

বাংলাদেশে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার গুরুত্ব বেশি। ধর্মীয় তাৎপর্যের পাশাপাশি জাতীয় অর্থনীতির দিক থেকেও দুটি ঈদ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা, ঈদকে কেন্দ্র করে রেমিট্যান্স আমদানি ও রপ্তানি দুটোই বৃদ্ধি পায়।


তাছাড়া, দেশীয় শিল্পের পাশাপাশি কৃষিজাত পণ্যের উৎপাদন ও ক্রয়-বিক্রয় বহুগুণে বেড়ে যায়। ঈদে যেমন জিনিসপত্র বিক্রয় থেকে আয় বাড়ে, তেমনি জিনিসপত্র ক্রয়েও ব্যয় বৃদ্ধি পায়। ফলে, জাতীয় অর্থনীতিতে এক ব্যাপক প্রাণচাঞ্চল্য পরিলক্ষিত হয়।


ঈদ উদযাপনকে আনন্দময় করতে প্রবাসে থাকা বাংলাদেশিরা তাদের আত্মীয়-স্বজনদের কাছে রেমিট্যান্স পাঠায়। ৭ জুন ২০২২, গণমাধ্যমের তথ্যমতে, ঈদ উৎসবকে কেন্দ্র করে দেশে আসছে বিপুল পরিমাণ রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। গত পাঁচদিনে রেমিট্যান্স এসেছে ৫৩ কোটি ৬০ লাখ ডলার, যা বাংলাদেশি মুদ্রায় পাঁচ হাজার কোটি টাকারও বেশি।


সদ্য শেষ হওয়া ২০২১-২২ অর্থবছরে রেমিট্যান্স এসেছে ২১ হাজার কোটি ডলারের কিছু বেশি। শুরু হওয়া নতুন অর্থবছরের (২০২২-২৩) প্রথম পাঁচদিনেই প্রবাসী আয়ে জোয়ার দেখা যাচ্ছে।


বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, মে ২০২২-এ আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদ ছিল ৪২,২০২ মার্কিন ডলার। ২০২১ সালের মধ্যভাগ থেকে হঠাৎ করেই বিভিন্ন কারণে ছন্দপতন হয় দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি আন্ত প্রবাহ রেমিট্যান্স খাতে। ধারাবাহিকভাবে কমতে থাকে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি। ঈদ উপলক্ষে রেমিটেন্সের এই তড়িৎ জোয়ার আমাদের বৈদেশিক মুদ্রার মজুদকে আর্থিক বছরের শুরুতেই একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যাবে বলে আশা করা যাচ্ছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us