আপনি যখন নিজের যত্ন নিতে শুরু করেন, তখন একসঙ্গে অনেকগুলো ব্যাপার ঘটে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাম্প্রতিকতম এক গবেষণা বলছে, মানুষ যখন নিজেই নিজের যত্ন নেয় এবং নিজের সঙ্গ উপভোগ করে, তখন তার শরীরের মেটাবলিজম সিস্টেম আরও সক্রিয় হয়। আরও ভালো কাজ করে। ফলে আপনি সারা দিনে যে খাবার গ্রহণ করেন, সেগুলো সহজেই এনার্জিতে রূপান্তরিত হয়। আর আপনার কর্মক্ষমতা বাড়ে। আপনি সারা দিন এনার্জি নিয়ে ফুরফুরে মেজাজে কাজ করতে পারেন। এ ছাড়া ‘সেল্ফ কেয়ার’ বা আত্মযত্ন দুশ্চিন্তা আর উদ্বেগ কমায়। কাজে মনোযোগ বাড়ায়। হতাশা, রাগ—এই ধরনের মানসিক অবস্থার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে। প্রশান্তি বাড়ায়। নিজের যত্ন নেওয়ার কিছু পদ্ধতির কথা জানিয়েছে গ্রো ব্রিজ মাউন্ডসেট।
১. ‘মেন্টাল ডায়েটে’র উন্নয়ন
আপনি যখন বুঝবেন যে আপনার ডায়েট কেবল খাওয়াদাওয়ার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়, তখন অনেক কিছু বদলে যাবে। আপনি অনলাইন আর অফলাইনে যা কিছু পড়েন, দেখেন, যাঁদের ফলো করেন, যাঁরা আপনার বন্ধু—এই সবকিছুই মেন্টাল ডায়েটের অন্তর্ভুক্ত। তাই বুঝেশুনে ইন্টারনেটে সময় কাটান। পরিবারকে সময় দিন। ভালো বই পড়ুন। ভালো সিনেমা দেখুন। আর খাবার থেকে জাংক ফুডকে বলুন ‘টা টা বাই বাই’! সুস্থ শরীরের সঙ্গে সুন্দর মনের বিকল্প নেই।