সরকার বা প্রতিষ্ঠান চাইলেই প্রতিহিংসা বা উস্কানিমূলক কনটেন্ট বন্ধ করে না ফেসবুক। বরং কমিউনিটি নীতিমালা অনুসারে ব্যবস্থা নেয়। বুধবার রাজধানীর একটি হোটেলে মেটার (ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান) প্রাইভেসিবিষয়ক এক সভায় এ তথ্য জানানো হয়।
অনুষ্ঠানে মেটার প্রাইভেসির বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরেন প্রতিষ্ঠানটির এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের প্রাইভেসি ও পাবলিক পলিসি ব্যবস্থাপক আরিয়ান জিমেনেজ এবং পলিসি কমিউনিকেশন্স লিড (এমার্জিং মার্কেটস ও দক্ষিণ এশিয়া) ফাহাদ কাদির।
উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ও শ্রীলঙ্কায় মেটার কমিউনিকেশন্স ম্যানেজার শেহজিন চৌধুরী। অনুষ্ঠানে বলা হয়, মেটার প্রাইভেসি নীতি এখন থেকে বাংলা ভাষায় দেখা যাবে।
অনুষ্ঠানে সাংবাদিকরা জানতে চান, সরকার উস্কানিমূলক কোনো কনটেন্ট মুছে দিতে অনুরোধ করলে মেটা কী পদক্ষেপ নেয়? জবাবে মেটা কর্তৃপক্ষ জানায়, নীতিমালার আওতায় পড়লেই শুধু ব্যক্তি বা যে কোনো পর্যায় থেকে এ ধরনের অনুরোধ এলে তারা ব্যবস্থা নেয়। নীতিমালার বাইরে কিছুই করা হয় না।
ফেসবুক ব্যবহারকারীর বিভিন্ন তথ্য তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে বিনিময় বিষয়ে এক প্রশ্নের উত্তরে আরিয়ান জিমেনেজ বলেন, বিষয়টি ব্যবহারকারীর ওপর নির্ভরশীল। তৃতীয় পক্ষের কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে প্রবেশের সময় কিছু অনুমতি চাওয়া হয়। ব্যবহারকারী অনুমতি দিলেই সেসব বিষয় তৃতীয় পক্ষের সঙ্গে বিনিময় করা হয়।