ওয়ালস্ট্রিট বলছে মন্দা আসছে, ভোক্তারা বলছেন মন্দা শুরু হয়ে গেছে!

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২২, ১৯:৩১

নিউইয়র্ক মহানগরের ওয়ালস্ট্রিট—পুঁজিবাজার, বিনিয়োগ ব্যাংক ও ব্রোকারেজ সংস্থার বৈশ্বিক এক কেন্দ্র। বিশ্ব অর্থনীতির হাল-হকিকত দুনিয়ার শীর্ষতম অর্থনীতি আমেরিকায় (মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র) ওয়ালস্ট্রিট-ই সবচেয়ে স্পষ্টভাবে দেয়। আর এখানকার বিশেষজ্ঞরা গত কয়েক মাস ধরেই মন্দার পূর্বাভাস দিচ্ছেন। দিন যত যাচ্ছে মন্দা নিয়ে সতর্কবাণী ততোটাই জোরালো হচ্ছে। তবে বিশ্ব অর্থনীতির অনেক ভোক্তাই মনে করছেন, মন্দা ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে। তারা দৈনিক জীবনযাপন আর কর্মক্ষেত্রে তারই প্রভাবের শিকার হচ্ছেন।


মন্দা সম্পর্কে ভোক্তাদের এমন পর্যবেক্ষণ গভীর ইঙ্গিতবহ। আমেরিকানরা তারই অশনি ছায়া দেখতে শুরু করেছে চারপাশে। যেমন জিনা পালমারের কথাই বলা যাক। 'শি সেলুন' নামে একটি সেলুন চালান তিনি আটলান্টা নগরীর প্রাণকেন্দ্র নর্থসাইড ড্রাইভে। সাধারণত প্রতি শুক্রবারে খদ্দেরের ভিড় থাকতো অসম্ভব। কিন্তু, গত মাস থেকেই বদলাতে শুরু করেছে চিত্র। শুক্রবারের সেই ভিড়ভাট্টা আর একেবারেই নেই। অন্যান্য দিনের কর্মব্যস্ততাও হারিয়েছে, এখন কয়েকজন কর্মচারী ছাড়া সেলুনটি বেশিরভাগ সময় ফাঁকা ফাঁকাই থাকে।


জিনা জানান, খাদ্য ও জ্বালানির মতো নিত্যপণ্যের দাম চড়া। সামনেই গ্রীষ্মকালীন স্কুল ছুটি। আমার গ্রাহকদের অনেকেই অভিভাবক। তারা সন্তানদের 'সামার ক্যাম্পে' এবার কীভাবে পাঠাবেন সেই চিন্তায় মগ্ন। হয়তো সেকারণে বাড়তি খরচে লাগাম টেনেছেন।



"মানুষ যখন নিজের বাজেট নিয়ে চিন্তিত হয়, তখন প্রথমেই বাদ দেয় ব্যক্তিগত পরিচর্যা। আগে যেসব গ্রাহক প্রতি সপ্তাহে আসতেন, তাদের অনেকেই এখন দুই সপ্তাহ পর আসছেন। আর পাক্ষিক গ্রাহকেরা আসছেন পাঁচ-ছয় হপ্তা পর পর।"

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us