বিষের বাঁশী

আজকের পত্রিকা সম্পাদকীয় প্রকাশিত: ০৬ জুলাই ২০২২, ১১:৫৩

নজরুলের ‘যুগবাণী’ নিষিদ্ধ হয়েছিল ১৯২২ সালে, অর্থাৎ আজ থেকে এক শ বছর আগে। ১৯২৪ সালে নজরুলের আরও দুটি বই বাজেয়াপ্ত হয়—‘বিষের বাঁশী’ আর ‘ভাঙার গান’। ‘বিষের বাঁশী’র প্রকাশক ছিলেন স্বয়ং কবি।



প্রথম সংস্করণের প্রচ্ছদে দেখা যায় একটি রিক্তপাত্র কিশোর হাঁটু মুড়ে বসে বাঁশের বাঁশি বাজাচ্ছে। তাকে জড়িয়ে আছে তীক্ষ্ণ জিহ্বা বিশাল বিষধর। ছবিটি এঁকেছিলেন কল্লোলের সম্পাদক দীনেশরঞ্জন দাশ। নজরুল তাঁর সম্পর্কে বলছেন, ‘প্রথিতযশা কবি-শিল্পী, আমার ঝড়ের রাতের বন্ধু।’



প্রথম এ বইটি নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তৎকালীন বেঙ্গল লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান বাবু অক্ষয়কুমার দত্তগুপ্ত। ১৯২৪ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর তিনি সরকারের পাবলিক ইনস্ট্রাকশনের কাছে ‘বিষের বাঁশী’ থেকে উদ্ধৃত অংশ ইংরেজি করা অংশ পাঠান। বইটি সম্পর্কে মতামত নেওয়ার জন্য তিনি তা গোয়েন্দা বিভাগে পাঠানোর সুপারিশ করেন। এই সুপারিশের ভিত্তিতে পুলিশ কমিশনার টেগার্টও চিফ সেক্রেটারিকে চিঠি লেখেন। টেগার্ট সুপারিশ করেন, ‘কবিতাগুলো মারাত্মক, অবিলম্বে বইটি বাজেয়াপ্ত করা উচিত।’ এর কয়েক দিন পরই ১৯২৪ সালের ২২ অক্টোবর বইটি বাজেয়াপ্ত হয়। বিভিন্ন স্থানে তল্লাশি চালিয়ে প্রায় ৪৪টি বই আটক করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us