শিক্ষাঙ্গন যখন সাম্প্রদায়িকতার টার্গেট

কালের কণ্ঠ মো. জাকির হোসেন প্রকাশিত: ৩০ জুন ২০২২, ১০:৩৭

তাত্ত্বিকভাবে, কলামে, টক শোতে যা-ই বলা হোক, সাম্প্রদায়িকতা এখন উদ্বেগের বিষয়। পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্রীয় কাঠামো ও রাষ্ট্রীয় নীতির বিরুদ্ধে ১৯৭০-এর নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ইশতেহারে বঙ্গবন্ধু অসাম্প্রদায়িক নীতি ধর্মনিরপেক্ষতাকে যুক্ত করেছিলেন। বঙ্গবন্ধুর সেই ইশতেহার মানুষ গ্রহণ করেছিল। এর ভিত্তিতেই আমরা স্বাধীনতা লাভ করি।


১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর বঙ্গবন্ধু দৃঢ়ভাবে ঘোষণা দিয়েছিলেন : ‘বাংলাদেশ একটি আদর্শ রাষ্ট্র হবে। আর এই রাষ্ট্রের ভিত্তি ধর্মভিত্তিক হবে না। রাষ্ট্রের ভিত্তি হবে গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা। ’ বাংলাদেশের সংবিধানে বঙ্গবন্ধুর ঘোষণার প্রতিফলন ঘটিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনার চার মূলনীতির মধ্যে অন্যতম স্তম্ভ হিসেবে অসাম্প্রদায়িক ধর্মনিরপেক্ষতার নীতি গ্রহণ করা হয়।


স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশকে পাকিস্তানের সাম্প্রদায়িক ধারায় ফিরিয়ে নেন সামরিক শাসকরা এবং পরবর্তী সময়ে বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার। ফলে মুক্তিযুদ্ধের নীতিকে বিসর্জন দেওয়া হয়। সংবিধান থেকে অসাম্প্রদায়িকতার নীতি বাদ দেওয়া হয়। রাষ্ট্রীয়ভাবে সাম্প্রদায়িকতাকে লালন ও উৎসাহিত করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us