চার বছর ধরেই টানা বাড়ছিল রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। গত বছর আসে রেকর্ড আয়। অন্য দিকে গত নভেম্বর থেকে প্রতি মাসে গড়ে লাখের বেশি কর্মী গেছেন বিভিন্ন দেশে। দেশের ইতিহাসে এটি সর্বোচ্চ। তাই এ বছরও প্রবাসী আয় বৃদ্ধির প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু রেকর্ড কর্মী প্রবাসে গেলেও দেশের প্রবাসী আয় কমেছে।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, করোনা মহামারির ধাক্কা কাটিয়ে বিদেশে কর্মসংস্থান খাতে জোয়ার বইতে শুরু করেছে। পুরোনো কর্মীদের সঙ্গে নতুন আরও কয়েক লাখ কর্মী যুক্ত হয়েছেন বিদেশে। এতে প্রবাসী আয় স্বাভাবিকভাবেই বাড়ার কথা। বাস্তবে আগের বছরের চেয়ে আয় কমে গেছে। কারণ, বৈধ পথে আয় পাঠাতে খরচ আছে। আর অনানুষ্ঠানিক বা হুন্ডিতে (অবৈধ লেনদেন) আয় পাঠালে প্রতি ডলারে ৫-৬ টাকা বেশি দেওয়া হচ্ছে। এ কারণে অনেকে হুন্ডির পথে ঝুঁকছেন।