‘গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিতে শিশু মৃত্যুর হার বেশি’

আজকের পত্রিকা প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২২, ১৬:০২

গ্রামের মানুষের তুলনায় শহরের বস্তিবাসীদের শিশুমৃত্যুর হার বেশি। যেখানে বস্তিতে প্রতি হাজারে ৫৭ শিশুর মৃত্যু হয়, সেখানে গ্রামে হাজারে মারা যায় ৪৯ জন বলে জানিয়েছে ঢাকা কলিং প্রকল্প।


আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে ‘কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা: প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর প্রভাব’ শীর্ষক একটি সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় ঢাকা কলিং প্রকল্প। সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, দেশের শহরগুলোতে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৫ হাজার টন বর্জ্য উৎপাদিত হয় যার প্রায় এক-চতুর্থাংশ বর্জ্য শুধুমাত্র ঢাকা শহরেই উৎপাদিত হয়। প্রতিদিন উৎপাদিত এই বিপুল পরিমাণ বর্জ্যের একটি বৃহত্তর অংশই আবার থেকে যাচ্ছে অসংগৃহীত অবস্থায়, যা নিক্ষিপ্ত হচ্ছে নগরের আশপাশের রাস্তা, খাল, বিল, জলাধার নিম্নাঞ্চল ইত্যাদি জায়গায়।


বিক্ষিপ্তভাবে নিক্ষিপ্ত ও অসংগৃহীত এ সকল কঠিন বর্জ্য সঠিক সময়ে সঠিক উপায়ে নিষ্কাশন বা পুনর্ব্যবহারের পর্যাপ্ত উদ্যোগ না নেওয়ায় নগরের পরিবেশ ও জনস্বাস্থ্যকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিচ্ছে যা আমাদের পরিবেশগত সাংবিধানিক অধিকারকেও ক্ষুণ্ন করছে। আর বর্জ্যের এ সকল অব্যবস্থাপনার নেতিবাচক প্রভাব ও ক্ষতির সবচেয়ে বেশি শিকার হচ্ছে নগরের প্রান্তিক জনগোষ্ঠীরা, যাদের আবাস মূলত আমাদের নগরের বস্তি এলাকাগুলোতে। কঠিন বর্জ্যের অব্যবস্থাপনার ফলে সৃষ্ট পরিবেশে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য, স্বল্প এবং দীর্ঘ মেয়াদে ঝুঁকির মধ্যে থাকে।


জ্বর, সর্দি, মাথাব্যথা, চর্মরোগ, প্রস্রাবে ইনফেকশন, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়াসহ কোনো কোনো ক্ষেত্রে ক্যানসার, জন্ডিস, নিউমোনিয়া, টাইফয়েড রোগের মত বিপজ্জনক রোগের বিষয়টিও গবেষণায় উঠে এসেছে। এ ধরনের রোগ সাধারণত অবিশুদ্ধ ও অনিরাপদ পানি খাওয়া, অনেকক্ষণ ময়লার মধ্যে থাকা ইত্যাদি কারণে হয়ে থাকে। প্রায় ৩৪ শতাংশ মানুষ নোংরা পরিবেশের কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হন। ২৭ শতাংশ মানুষ ময়লা পানির জন্য এবং ১৯ শতাংশ জলাবদ্ধতার কারণে এ ধরনের রোগে আক্রান্ত হতে পারে বলে গবেষণায় তথ্য পাওয়া গিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us