প্রথমে ভেবেছিলাম আমার এলাকার জিমি জনস্ রেস্তোঁরার ম্যানেজার ওয়ারেন বাফেটের একজন বিশাল ভক্ত। কিন্তু তারপরে আমি অনলাইন ঘেটে জানতে পারি সারা দেশে জিমি জনস্ রেস্তোঁরাগুলোতেই এই প্লেকার্ডের দেখা মেলে। জিমি জনস্-এ এই প্লেকার্ড ঝুলিয়ে রাখে কেন তা এখনও রহস্যই রয়ে গেছে।
যতদূর বলতে পারি, রেস্তোরাঁ এবং বার্কশায়ার হ্যাথাওয়ের মধ্যে কোনও সংযোগ নেই এবং প্রতিষ্ঠাতা/মালিক জিমি জন লিয়াওটড এবং ওয়ারেন বাফেটের মধ্যেও কোন সম্পর্ক নেই৷
ওই প্লেকার্ডে লেখা ১০ টি নিয়ম জিমি জনস্ রেস্তোরাঁর কেউ লেখেননি। বরং, এগুলো ওয়ারেন বাফেটের জীবনী লেখক এলিস শ্রোডারের একটি নিবন্ধে লিপিবদ্ধ হয়েছে। "টেন ওয়েজ টু গেট রিচ- ওয়ারেন বাফেটস্ সিক্রেটস দ্যাট ক্যান ওয়ার্ক ফর ইউ" শিরোনামের এই লেখাটি যা ২০০৮ সালে প্যারেড ম্যাগাজিনে প্রকাশিত হয়েছিল।
জিমি জনের সৌজন্যে ওয়ারেন বাফেটের ধনী হওয়ার ১০ টি রহস্য জেনে নিন: