তাহলে কোচের ভূমিকা কী

সমকাল প্রকাশিত: ২১ জুন ২০২২, ১২:২৬

নিল ম্যাকেঞ্জি বছরের পর বছর ব্যাটারদের নিয়ে নেট সেশন করে গেছেন সাদা বলে। ভালো কাজ করে সুখ্যাতিও কুড়িয়েছিলেন তিনি। দক্ষিণ আফ্রিকান এ ব্যাটিং কোচ চাকরি ছেড়ে দেওয়ায় শূন্যতা পূরণে আনা হয় জেমি সিডন্সকে। দ্বিতীয় মেয়াদে বিসিবির চাকরিতে যোগ দিয়ে লাল ও সাদা বলে ব্যাটারদের নিয়মিত অনুশীলন করাচ্ছেন এ অস্ট্রেলিয়ান। প্রধান কোচ রাসেল ডমিঙ্গোও ব্যাটারদের নেটে সময় দেন। তবুও কেন ব্যাটিংয়ের এই হাল? টেস্টের ব্যাটিং বলতে কিছুই যে হচ্ছে না। মিরপুর, ক্রাইস্টচার্চ বা অ্যান্টিগা- যেখানেই স্পোর্টিং উইকেটে খেলা, টপঅর্ডার ব্যাটাররা তালগোল পাকিয়ে ফেলছেন সুইং ও বাউন্সার বলে। কোচদের দৃষ্টিতে খেলোয়াড়দের এটি মানসিক সমস্যা হলেও সাকিবের চোখে ধরা পড়েছে টেকনিকের ত্রুটি। তামিম, মুমিনুল, শান্তদের আউটের ধরনও বলে দেয় সাকিবই ঠিক। তাহলে কাঁড়ি কাঁড়ি ডলারের বেতনভুক্ত বিদেশি বিশেষজ্ঞ কোচরা ব্যাটারদের শেখাচ্ছেন কী?


জাতীয় দলে 'ব্যাক' করার একটা সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে কয়েক বছর হলো। এই সংস্কৃতি আমদানি করেছেন তিনজন সিনিয়র ক্রিকেটার। কেউ ধারাবাহিক ব্যর্থ হলেও একে অন্যকে সমর্থন করতে দেখা যায়। হাইব্রিড এই সংস্কৃতির সঙ্গে বেশ মানিয়ে নিয়েছেন কোচ রাসেল ডমিঙ্গো। খেলোয়াড়দের নিয়ে কোনো নেতিবাচক কথা পছন্দ নয় তাঁর। অভিযোগ আছে, তিনি নিজেও খেলোয়াড়দের জোর দিয়ে কিছু বলেন না। বরং দিনের পর দিন ব্যর্থ ব্যাটারদের বয়ে বেড়াতে ভালোবাসেন। টেস্টে পিছিয়ে থাকার কারণ হিসেবে বাংলাদেশের ক্রিকেট সংস্কৃতিকেও কাঠগড়ায় তোলেন এ দক্ষিণ আফ্রিকান। এভাবেই দিনের পর দিন ব্যাটারদের ব্যর্থতা আড়াল করে যান বিদেশি কোচরা। হঠাৎ পাওয়া দু-একটি জয়কে পুঁজি করে বিসিবির কাছ থেকে সুবিধা আদায় করে নিতে ছাড়েননি তাঁরা। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us