পদ্মা সেতু: মন্দা নয়, লঞ্চ মালিকরা দেখছেন ‘সম্ভাবনা’

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৯ জুন ২০২২, ১৩:৫৩

পদ্মা সেতু রাজধানী থেকে বাসে বা গাড়িতে চড়ে সরাসরি দক্ষিণ জনপদে পৌঁছানোর সুযোগ করে দিলেও লঞ্চের ভবিষ্যৎ নিয়ে মোটেও শঙ্কিত নন এ নৌযান ব্যবসায়ীরা।


তাদের বিশ্বাস, পদ্মা সেতু তাদের ব্যবসায় বড় কোনো বিরূপ প্রভাব ফেলবে না, বরং ঢাকা-বরিশাল পথের জৌলুস দিন দিন বাড়বে।


এরইমধ্যে সেই প্রস্তুতিও ব্যবসায়ীরা শুরু করেছেন। বাসের তুলনায় কম ভাড়ায় আরামদায়ক ভ্রমণের প্রতিশ্রুতি নিয়ে তারা ‘বিলাসবহুল’ লঞ্চ নির্মাণ অব্যাহত রেখেছেন।


সুন্দরবন ডক ইয়ার্ড ও সুন্দরবন লঞ্চ কোম্পানির চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান রিন্টু বলেন, “পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর নৌপথে কিছুটা প্রভাব পড়বে প্রথম দিকে। মানুষ সড়ক যোগাযোগ কেমন তা দেখতে চাইবে।


“কিন্তু নিরাপত্তা, আরামদায়ক ভ্রমণ ও স্বল্প খরচের কারণে লঞ্চ টিকে থাকবে। নদী ড্রেজিংয়ের মাধ্যমে সচল রাখা হলে ব্যবসা প্রসারের সঙ্গে সঙ্গে আধুনিক লঞ্চও আসবে।”


বরিশাল সদর উপজেলার চেয়ারম্যান রিন্টু মহানগর আওয়ামী লীগেরও সহ-সভাপতি। বরিশাল শহরের চরআবদানী এলাকায় কীর্তনখোলা নদী তীরে তার সুন্দরবন ডক ইয়ার্ডে নির্মিত হচ্ছে নতুন লঞ্চ এমভি সুন্দরবন-১৬ ও সুন্দরবন-১৪।


ডক ইয়ার্ডের ব্যবস্থাপক সোহাগ মিয়া বলেন, আধুনিক সুযোগ-সুবিধার এ দুটি লঞ্চ চলবে বরিশাল-ঢাকা পথে।


“৩১৫ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৬০ ফুট প্রস্থের তিনতলা লঞ্চ দুটিতে রাখা হচ্ছে লিফট সুবিধা। জুনেই এর নির্মাণ শেষ হবে। যাত্রী পরিবহন শুরু হবে জুলাই থেকে।”


ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার তিমিরকাঠিতে সুগন্ধা নদীর তীরে নির্মিত হচ্ছে এমভি এমখান-৭। সেখানে ঈদের পর এমখান-১১ নামে আরেকটি লঞ্চের নির্মাণকাজ শুরু হবে জানান ইয়ার্ডের ব্যবস্থাপক তারেক রহমান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us