১৩১ মৃত্যুর পরও ৫০০ পরিবারের বসতি

বাংলা ট্রিবিউন প্রকাশিত: ১৮ জুন ২০২২, ১৮:১৬

বর্ষা মৌসুমে প্রতি বছরই পাহাড় ধসের আশঙ্কা থাকে। এরপরও বন্ধ হয়নি পাহাড়ের পাদদেশে ঝুঁকিপূর্ণ বসতি নির্মাণ। ২০১৭ ও ২০১৮ সালে পাহাড় ধসে যেখানে ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছিল; সেখানে গত কয়েক বছরে গড়ে উঠেছে পাঁচ শতাধিক বসতি। 


জেলা প্রশাসনের তথ্যমতে, শহরের ৩১টি পয়েন্টকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। বসতি স্থাপন বন্ধে সমন্বয়ের কথা বলছে সুশীল সমাজ। আর ঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় বসতি স্থাপন বন্ধে লোকবলের সংকটের কথা স্বীকার করে সবার সহযোগিতা চাইলেন জেলা প্রশাসক।


জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের তথ্য অনুযায়ী, জেলায় চার হাজার পরিবারের প্রায় ১৫ হাজার লোকজন পাহাড়ের পাদদেশে বসতি গড়ে ঝুঁকিপূর্ণভাবে বসবাস করছেন। পাহাড়ের এমন কোনও স্থান ফাঁকা নেই, যেখানে বসতি নেই। পাহাড়ের ঢালে, ওপরে-নিচে ঘরবাড়ি। কোথাও কোথাও তৈরি হয়েছে ভবন। একই চিত্র শহরের শিমুলতলী, রূপনগর, সনাতন পাড়া, যুব উন্নয়ন ও রাঙাপানি এলাকায়। ভারী বর্ষণে এসব এলাকায় ঘটতে পারে পাহাড়ে ধসের ঘটনা। 


যেখানে ১৩১ জনের মৃত্যু হয়েছিল; সেখানে গত কয়েক বছরে গড়ে উঠেছে পাঁচ শতাধিক বসতি


স্থানীয়দের তথ্যমতে, ২০১৭ সালের পর থেকে ঝুঁকিপূর্ণ এসব এলাকায় আরও পাঁচ শতাধিক পরিবার বসতি স্থাপন করেছে। প্রশাসনের নজরদারির অভাবে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে বসবাস করছে পরিবারগুলো। অথচ রাঙামাটিতে ২০১৭ সালে পাহাড় ধসে ১২০ ও ২০১৮ সালে ১১ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us