লোভনীয় নাগেট হওয়ার আগে প্রাচীনকালে মুরগি ছিল পবিত্র পাখি!

দ্য বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২২, ২০:০০

ডিম আগে না মুরগি!- আমাদের সবচেয়ে পরিচিত গৃহপালিত পাখিটির আসল রহস্যের সাথে এই তর্কের কোনো যোগ নেই। বিজ্ঞানীরা বরং জানতে চান- ঠিক কতদিন আগে ও কীভাবে জঙ্গলের এই পাখি মানুষের কাছে এসেছিল? সাম্প্রতিক এক গবেষণায় এ রহস্যের ধোঁয়াশা কেটেছে অনেকখানি। বিজ্ঞান জেনেছে এমন মজার সব তথ্য- যার ধারাবাহিকতায় আজকের সভ্যতায় চিকেন ফ্রাই হয়ে উঠেছে জনপ্রিয় খাদ্য।


যেসব বিজ্ঞানী জৈবিক ইতিহাসের সন্ধান করেন- তারাও এক ধরনের পুরাতত্ত্ববিদ। তাই হয়তো এ দুয়ের মিশ্রণে তাদের বলা হয় বায়ো-আর্কিওলজিস্ট। এ রহস্যের সন্ধান করেন জীবের বিবর্তন নিয়ে গবেষণাকারী বিজ্ঞানীরাও। অতীতে তারা মুরগির মতো অতি-সাধারণ প্রাণীকে নিয়ে গবেষণা করেছেন। তখনই প্রমাণ হয়েছিল মুরগি আসলেই অসাধারণ।


মানে অন্তত তার ইতিহাস। কিন্তু, সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা যা জেনেছেন তা আরও চমকপ্রদ। অনুসন্ধানে উঠে আসা টুকরো টুকরো তথ্য-উপাত্ত একসাথে করে যে চিত্র মিলছে—তাতে দেখা যাচ্ছে, বর্তমান মুরগির পূর্বপুরুষ লাল বনমুরগি এককালে পূজিত হতো পবিত্র প্রাণীর মর্যাদায়। প্রাণীটিকে খাওয়ার কথা তখনও ভাবতে পারেনি মানুষ। বরং দৃষ্টিনন্দন পাখনার চাদরে ঢাকা লাল (কেবল লাল রঙেরই নয়) বনমোরগ/মুরগিকে সভ্যতার সে পর্যায়ে কেবল প্রাচীন দেবতাদের উদ্দেশ্যেই বলি দেওয়া হতো। অর্থাৎ, খুবই সযত্নে লালিত-পালিত হতো পাখিটি। মানুষের হাতে তার প্রাণসংহারের একমাত্র উপলক্ষ ছিল বলি-প্রথা। আর সমাজে মুরগি বলি দিতে পারাটা ছিল মর্যাদারই বিষয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us