ফেসিয়ালের শুরু আর শেষ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২২, ১২:০১

ত্বকের পরিচ্ছন্নতা ও সজীবতা ফিরিয়ে আনতে অনেকেই মাসে একবার ফেসিয়াল করান। এ কাজের মাধ্যমে নতুন কোষ জন্মায় ত্বকে। ফেসিয়ালে গায়ের রং উজ্জ্বল হয়ে যাবে, বিষয়টি কিন্তু এমন নয়। বরং ত্বক ভেতর থেকে পরিষ্কার করানোটাই এর মূল উদ্দেশ্য। সকালে ও রাতে ভালোমতো মুখমণ্ডল ধুলে ময়লা দূর হয় অনেকটাই। মুখের পরিচর্যা নিয়মিত করলে পরবর্তী সময়ে বা বয়স বাড়লে ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়। তবে বাড়িতে নিয়মিত ত্বকের পরিচর্যা করলেও অনেক সময় ভেতরের ময়লা একদম ভেতর থেকে বের হয় না। এ কারণে দরকার হয় পেশাগত ফেসিয়ালের।


২৫-৩০ বছরের আগে ফেসিয়াল করা ঠিক না, এ ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। ফেসিয়াল আমাদের ত্বককে পরিষ্কার ও টান টান রাখে। তাই নিয়মিত ফেসিয়াল করলে বয়সজনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে ত্বক পরিষ্কার রাখতে কম বয়স থেকেও ফেসিয়াল করানো যায়। কিন্তু ট্রিটমেন্ট আছে, এমন ফেসিয়ালগুলো একটু বয়স হলেই করানো ভালো।


রূপবিশেষজ্ঞ কানিজ আলমাস খান এ বিষয়ে একবার বলেছিলেন, কিশোরী ত্বকে ময়লা জমে। ত্বক তৈলাক্ত হয়ে যায়। তখন ডিপ ক্লিন ফেসিয়াল করা যেতে পারে। ১৫ বছর থেকেই এটা শুরু করা যেতে পারে। এতে ভেতরের ময়লা চলে আসে। ক্রিমের সাহায্যে মালিশ করা হয়। এরপর স্ক্রাব ব্যবহার করা হয়। প্রথম দিকে ভারী কোনো ফেসিয়াল না করাই ভালো। ফেসিয়াল করানোর সময় কোনো যন্ত্রপাতির ব্যবহার করা যাবে না। মাসে একবার ফেসিয়ালই যথেষ্ট। ট্রিটমেন্ট ফেসিয়ালগুলো ত্বক বুঝে ব্যবহার করতে হবে। একেকটি ফেসিয়াল একেকটি সমস্যা সমাধানের জন্য। ত্বকে ব্রণ হলে ১৫ দিন পরপর ফেসিয়াল করা যেতে পারে। রূপবিশেষজ্ঞ শারমীন কচি জানান, ২০ বছরের আগে ভারী বা রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়, এমন ফেসিয়াল না করানোই ভালো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us