ষড়যন্ত্রের জাল কি আবার বিস্তৃত হচ্ছে

কালের কণ্ঠ আবদুল মান্নান প্রকাশিত: ১৩ জুন ২০২২, ১০:২৫

৩০ লাখ শহীদের জীবনের বিনিময়ে ১৯৭১ সালে স্বাধীন হয়েছিল বাংলাদেশ। স্বাধীন দেশ হিসেবে যাত্রা শুরু হওয়ার পর থেকে বাংলাদেশকে নানা ষড়যন্ত্রের মোকাবেলা করে সামনের দিকে অগ্রসর হতে হয়েছে ও হচ্ছে। শুরু থেকেই সব ষড়যন্ত্রের উদ্দেশ্য অভিন্ন। যেকোনো উপায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বাংলাদেশের রাজনীতি থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া; দলটির সিনিয়র নেতাদের পৃথিবী থেকে সরিয়ে দেওয়া। আর এই কাজে সব সময় সহায়তা করেছে আওয়ামী লীগ নামধারী দলের কিছু স্বার্থলোভী অনুপ্রবেশকারী। বহুমাত্রিক এসব ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত ছিল দেশীয় ও আন্তর্জাতিক ষড়যন্ত্রকারীরা। বাংলাদেশের জন্য এটি অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়।


দেশ স্বাধীন হওয়ার পর জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যখন যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনের দুরূহ কাজে নিয়োজিত, ঠিক তখন থেকেই এই ষড়যন্ত্রের শুরু। দেশের মানুষ যখন পাকিস্তানি দখলদার সেনাবাহিনীর সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত, ঠিক তখন এই দেশের এক শ্রেণির মানুষ যারা জামায়াত, মুসলিম লীগ, নেজামে ইসলাম, পিডিপির নেতাকর্মী, পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ, অগ্নিসংযোগ, নারী নির্যাতন, লুটপাট ইত্যাদি অপকর্মে লিপ্ত হলো। যুদ্ধ শেষে এই পাকিস্তানি দোসরদের রাজনীতি সাংবিধানিকভাবে নিষিদ্ধ করা হয়।


বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল জিয়া সংবিধান পরিবর্তন করে তাঁদের আবার রাজনীতি করার সুযোগ করে দেন। তাঁদের রাজনীতি নিষিদ্ধ থাকলেও তাঁদের তেমন কোনো অসুবিধা ছিল না। কারণ তাঁরা তত দিনে অতিডান ও অতিবামপন্থীদের ছত্রচ্ছায়ায় চলে গিয়েছিলেন। সবচেয়ে বেশি আশ্রয় নিয়েছিলেন মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন দল ন্যাপে। ১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগ ভেঙে একদল নেতাকর্মী দল থেকে বের হয়ে গঠন করলেন জাসদ। বললেন, তাঁরা দেশে তথাকথিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র কায়েম করতে চান। শুরু হলো পাটের গুদামে আগুন, আওয়ামী লীগের সদস্যদের প্রকাশ্যে হত্যা করা, মোটামুটি দেশে একটি নৈরাজ্য সৃষ্টি করা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
ট্রেন্ডিং

সংবাদ সূত্র

News

The Largest News Aggregator
in Bengali Language

Email: [email protected]

Follow us